সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : [২] জাহিদ ফারুক বলেছেন, বাঁধ যাতে আর না ভাঙে সেজন্য গাছ লাগিয়ে জঙ্গল তৈরি করতে হবে। নদীর স্্েরাতের টানে বাঁধ ভাঙন রোধে জেগে ওঠা চর কেটে স্্েরাতেরর দিক পরিবর্তন করতে হবে।
[৩] প্রতিমন্ত্রী শনিবার সকালে সাতক্ষীরার উপকুলীয় উপজেলা আশাশুনি ও শ্যামনগরে সুপার সাইক্লোন আম্পানে বিধ্বস্ত বেড়িবাঁধ পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন।
[৪] তিনি বলেন, ভাঙন কবলিত বাঁধের পাশে নদীর বুকে জেগে ওঠা চরের মাটি কেটে ভাঙনকূল রক্ষা করতে হবে। আর সেখানে গাছ লাগাতে হবে। তবেই টেকসই হবে বেড়িবাঁধ। তা না হলে বাঁধ টিকবে না।
[৫] প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আগামী বর্ষার আগেই বাঁধ নির্মাণ কাজ শেষ করতে সরকার কাজ করছে। সাতক্ষীরা এবং খুলনার কয়রা এলাকায় সমীক্ষা চালিয়ে টেকসই বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। উপকূলের ভাঙন কবলিত ১২টি পয়েন্টের বেড়িবাঁধ বাঁধার দায়িত্ব সেনাবাহিনীকে দেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ জায়গায় সেনাবাহিনী কাজ সম্পন্ন করেছে। ১২টি প্রকল্পে সেনাবাহিনীকে ৭৫ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :