ইমরুল শাহেদ: [৩] ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট সমপরিমাণ আদেশে স্বাক্ষর করেছিলেন প্রায় এক মাসে। এতোদিন এই রেকর্ড তারই ছিল। এনপিআর
[৪] অভিবাসন নিয়ে মঙ্গলবারই তিনটি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন বাইডেন। এই তিনটিসহ স্বাক্ষরিত আদেশের সংখ্যা দাঁড়ালো ২৮টিতে। রুজভেল্ট ক্ষমতার প্রথম এক মাসে স্বাক্ষর করেছিলেন ৩০টি নির্বাহী আদেশে।
[৫] বাউডোইন সরকারি কলেজের অধ্যাপক এ্যান্ডি রুডালেভিজ বলেছেন, ‘১৯৩০ সালের পর বাইডেনকেই সবচেয়ে বেশি সক্রিয় দেখা যাচ্ছে।’
[৫] সময়ের সঙ্গে থাকার জন্য সবচেয়ে সহজ হলো প্রেসিডেনশিয়াল নির্দেশনা। কারণ সেগুলো ফেডারেল রেজিস্ট্রারে প্রকাশিত হয়। বাইডেন নির্বাহী কর্তৃত্ব পালাক্রমে ব্যবহার করছেন। নির্বাহী আদেশ ছাড়াও প্রেসিডেনশিয়াল স্মারক, ঘোষণা ও পত্রাদিও তাকে স্বাক্ষর করতে হচ্ছে।
[৬] রুডালেবিভজ বলেছেন, ‘এই কাজগুলোকে বলা যায় পরিকল্পনা তৈরির সিঁড়ি। এর মধ্যে রয়েছে অনেকগুলো পর্যালোচনামূলক প্রতিবেদন।
[৮] নির্বাহী আদেশ কোনো নতুন আইন প্রণয়ন করতে পারে না। সেগুলোকে সংবিধান এবং বিদ্যমান প্রক্রিয়ার মধ্যেই থাকতে হবে। নির্বাহী আদেশগুলো কার্যকর থাকা বিভিন্ন নির্বাহী শাখাগুলোর জন্য নির্দেশনাই বলতে হবে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল