শিরোনাম
◈ দেশের ৯২ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় কোনো ভাষা জানেন না, সময় এসেছে তৃতীয় ভাষার ◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ০৯:৫১ সকাল
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ০৯:৫১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লাইসেন্স, ডাক্তার, নার্স ছাড়াই চলছিল ক্লিনিক ৩টি!

ডেস্ক রিপোর্ট : লাইসেন্স, চিকিৎসক, নার্স এমনকি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম ছাড়াই নামসর্বস্ব চিকিৎসাসেবা দিয়ে প্রতারণা করে আসছিল ৩টি ক্লিনিক। পরিদর্শনের সময় এমন অনিয়মের চিত্র উঠে আসায় যশোরের শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া এলাকার ওই ক্লিনিকগুলো সিল করে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।

সোমবার (১৮ জানুয়ারি) জেলা সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। যশোরে স্বাস্থ্যসেবা খাতে অনিয়ম-অসঙ্গতি রুখতে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন।

সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, সংঘবদ্ধ অসাধু চক্র যশোর সদরসহ বিভিন্ন উপজেলার ছোট-বড় বাজারগুলোতে অবৈধভাবে হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার খুলে ব্যবসা করছে। দফায় দফায় সতর্ক করলেও তারা প্রতারণামূলক কার্যক্রম থেকে সরে আসেনি। স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমোদন ছাড়াই সেগুলোতে আবাসিক রোগীও দেখা হচ্ছে।

স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমোদন নেই, ডাক্তার-নার্স নেই, এরপরও প্রতিদিন রোগী দেখা ও ভর্তি করা হচ্ছে, করা হচ্ছে বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এসব তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার বিকেলে শার্শার বাগআঁচড়ায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে চলা জনসেবা ক্লিনিক, বাগআঁচড়া ক্লিনিক ও আল মদীনা ক্লিনিককে বন্ধ ঘোষণা করে তালাবদ্ধ করা হয়।

এ সময় সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহীন ছাড়াও শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ইউসুফ আলী, সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. রেহনেওয়াজ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহীন বলেন, অনেক কিছুই নেই এর মধ্যে চলছিল ওই প্রতিষ্ঠান ৩টি। তাদেরকে বারবার নোটিশ করা হয়েছে কাগজপত্র হালনাগাদ করতে। কিন্তু তারা কিছুই করেনি। লাইসেন্স না থাকা, প্যাথলজি সমস্যা, ডাক্তার নার্স না থাকায় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। জাগোনিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়