দেবদুলাল মুন্না: [২] ভাইন ফার্মিয়ান ভরশূন্য বৈদ্যুতিক কণা] আবিস্কারের আগে ১৯২৯ সালে গণিতবিদ ও পদার্থবিদ হারম্যান ভাইল ভরশূন্য কিন্তু বৈদ্যুতিক চার্জ বহনকারী এ কণার ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছিলেন, আইনস্টাইন এরকম কণা রয়েছে ধারণা করেছিলেন। কিন্তু আবিস্কার করার সময় পাননি। ২০১৫ সালে তিনি এটি আবিস্কার করেন। কাউন্টার পাঞ্চ ও সায়েন্স ম্যাগাজিন
[৩] এই কণা ইলেকট্রনের মতো বিদ্যুৎ বহন করে কিন্তু ভর নেই। ভর না থাকলে এদের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি হবে না। ফলে দক্ষতা যেমন বাড়বে, তেমনি শক্তির ক্ষয়ও হবে কম। এটির উপরিতলে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার জগতে ইলেকট্রন খুবই কম বাঁধার মধ্যে ছোটাছুটি করতে পারে। ফলে এটি হয়ে উঠেছে অতি পরিবাহী।
[৪] সত্যেন বসুর বোসন আবিষ্কারের দীর্ঘ বছর পর আর জাহিদ হাসানের এ আবিস্কারে যুক্তরাষ্ট্র সেসময় কোনো স্বীকৃতি দেয়নি তাকে এমন বিরাট সাফল্যের জন্য। তবে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকায় তার নাম উঠেছিল দু’বার।
[৫] ভাইল ফার্মিয়নের তত্ত্ব দিয়ে নতুন যন্ত্রপাতি তৈরি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। কিন্তু স্বীকার করেনি জাহিদ হাসানের নাম। এ তালিকায় টেসলা ও অ্যামাজানের নামও রয়েছে। তৈরি করেছে চার্জহীন মোবাইল ফোনও কোয়ান্টাম কম্পিউটার।
আপনার মতামত লিখুন :