আব্দুল্লাহ যুবায়ের: [২] পাচারকারীদের মাধ্যমে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আফগানিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের মানুষ পাড়ি জমাচ্ছেন ইউরোপে। গত জুন মাসে আফগানিস্তান থেকে এক হাজারেরও বেশি মানুষ অবৈধভাবে গিয়েছেন তুরস্কসহ ইউরোপের অন্যান্য দেশে। বিবিসি
[৩] জুন মাসের শেষে শফিউল্লাহ নামের একজন কিশোর পাচারকারীদের মাধ্যমে আফগানিস্তান থেকে তুরস্কে যাচ্ছিলেন। তুরস্কের সীমানায় পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তিনি তার পরিবারকে বলেছিলেন, তিনি ভালো আছেন। কিন্তু অল্প সময় পরে ১০০ অভিবাসী বহনকারী এ কর্গোটি ডুবে যায়।
[৪] ডুবে যাওয়া কর্গোতে থাকা ৩২জন আফগান, ৭জন পাকিস্তানি এবং একজন ইরানিসহ ১০০ যাত্রী মারা যান। ৬১ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছিলো এবং বাকিদের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তুর্কি কর্তৃপক্ষ বিবিসিকে বলেছে, মৃতদেহগুলো নদীর এত গভীরে চলে গিয়েছে যে, সেগুলো উদ্ধার করা সম্ভব নয়।
[৫] শফিউল্লাহসহ অন্তত চারজন যুবককে তুরস্কে পাঠাচ্ছিলেন কাবুলের একজন মানব পাচারকারী। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :