মিনহাজুল আবেদীন: [২] শনিবার ঢাকায় ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মে বাংলাপেক্স-২০২০ এর চতুর্থ বাংলাদেশ জাতীয় ডাকটিকিট প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী এ কথা বলেন।
[৩] মন্ত্রী বলেন, চিঠিপত্র ও ম্যানুয়েল যোগাযোগ ব্যবস্থা ডিজিটাল ফর্মেটে তৈরি হওয়ায় ডাকঘরে কাজের পরিধি বেড়েছে। ডাক ব্যবস্থার মাধ্যমে পণ্য পরিবহণে ডাকঘরের প্রয়োজনীয়তা অতীতের সময়ের তুলনায় বেড়েছে। করোনাকালে পণ্য, বাজার ও বাণিজ্য ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবী দ্রুত ডিজিটাল হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাণিজ্যও ডিজিটাল হবে। তবে ডাকঘর সারাদেশে বিদ্যমান বিশাল নেটওয়ার্ক ও অবকাঠামো কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল বাণিজ্যে অভাবনীয় ভূমিকা রাখবে।
[৪] তিনি বলেন, ডাকটিকিট অসাধারণ জ্ঞান অর্জনের হাতিয়ার। নতুন প্রজন্মের হাতে জ্ঞানের হাতিয়ার এ ডাকটিকিট পৌঁছে দিতে হবে। তবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ডাকটিকিট প্রদর্শনীর পাশাপাশি ডাকটিকিট সংগ্রাহক বাড়াতে নতুন প্রজন্মকে উৎসাহিত করতে হবে।
[৫] অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেন, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন, আন্তর্জাতিক ফিলাটেলিক অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি বার্নি বেল্টন ও বাংলাদেশ ফিলাটেলিক অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তা মনির হোসেন প্রমুখ। আগামী ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ প্রদর্শনী চলবে। সম্পাদনা : আবুল বাশার নুরু
আপনার মতামত লিখুন :