শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৪:০৪ সকাল
আপডেট : ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৪:০৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আবু হাসান শাহরিয়ার: জয় বাংলা, জয় সাত মার্চ, জয় মুক্তিযুদ্ধ, জয় মুক্তির ডিসেম্বর, জয় মুজিববর্ষ

আবু হাসান শাহরিয়ার: ইসলাম ধর্মানুসারে ‘শিরক’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো আল্লাহর একচ্ছত্র অংশীদারিত্বে কাউকে অংশী করা বা নিজে অংশী হওয়া। শিরক দুই প্রকার। [১] শিরকে আকবর (বড়ো শিরক) [২] শিরকে আসগর (ছোটো শিরক)। সাম্প্রতিক মোল্লাকবলিত ঘটনাবলিতে ইসলামানুসারে শিরকের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হাশরের ময়দানে যে-বিচার স্বয়ং আল্লাহ করবেন, যদি কেউ সেই বিচার নিজের হাতে তুলে নেয় বা হাতে তুলে নিতে অন্যকে উস্কানি দেয়, সে বড়োরও বড়ো (শিরকে আকবরের চেয়েও বড়ো) ‘শিরক’- করল। মানে, স্রষ্টার অংশী হলো। এই বিবেচনায় বাবু নগরী ও মামুনুল হকসহ কতিপয় কাঠমোল্লা ক্রমাগত শিরক করে চলেছে। তারা না বোঝে আরবি ভাষা, না মাতৃভাষা বাংলা। যারা তাদের উস্কানিকে বাহবা দিচ্ছে, তারাও সমান অপরাধী।

মুক্তির একাত্তরে তাদের পূর্বসূরিরা নরপিশাচ ইয়াহিয়া খানের মদদে এ প্রকার শিরকের সক্রিয় ছিলো। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ত্রিশ লাখ বাঙালি শুধু পাকিস্তানি হানাদারদের বুলেট-বেয়নেটেই শহিদ হননি তাদের হাতেও প্রাণ দিয়েছেন। ধর্ষিতা হয়েছেন কয়েক লক্ষ কন্যা-জায়া-জননী। মুক্তি-ভাস্কর্যের বাদানুবাদ নয়, বিজয়ের মাস ডিসেম্বর ও চলমান মুজিববর্ষে এই দুই একুশ শতকীয় নরপিশাচসহ সমস্বভাবী সব ধর্মব্যবসায়ীর কঠিন শাস্তি দাবি করছি। জয় বাংলা। জয় সাত মার্চ। জয় মুক্তিযুদ্ধ। জয় মুক্তির ডিসেম্বর। জয় মুজিববর্ষ। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়