লাইজুল ইসলাম: [২]কক্সবাজারের হোটেল ওসান প্যারাডাইসের ম্যানেজার মো. মাহবুবুল ইসলাম বলেন, আমাদের কাস্টমার ভালো। তবে আমরা প্রতিদিন অনেক বোর্ডার নিতে পারি না। কিছু নিয়ম কানুন মানতে হচ্ছে।
[৩] কর্মকর্তারা জানান, একজন বোর্ডার রুম ছাড়ার পর দুই দিন রুম খালি রাখতে হয়। রুমের সব কিছু বিশেষ ধরনের মেশিনের মাধ্যমে পরিস্কার করার পর স্যানেটাইজ করা হয়। বালিশ কম্বল ও বেড সিট সব কিছু ক্লিনিং করতে সময় লাগে।
[৪] হোটেল মোহম্মাদিয়ার কর্মকর্তা নাঈম হাসান বলেন, আমাদের যা রুম আছে তার অর্ধেক ব্যবহার করতে পারি। বাকি অর্ধেক খালি রাখতে হয় একটা বড় সমস্যা রুম স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিস্কার করার লোকবলের সংকট। তারপরও আমরা কর্মীদের বিভিন্ন ভাবে সরকারি সহায়তা নিয়ে প্রশিক্ষন দিচ্ছি। ধীরে ধীরে প্রশিক্ষিত লোকবল তৈরি হচ্ছে।
[৫] হোটেল কল্ললের ম্যানেজার মাসুদ বলেন, আমাদের একটি ফ্লোরে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা হয়েছে। এখানে আমাদের কর্মীরা থাকেন। তবে তারা সংক্রমিত না। যারা ছুটি থেকে আসেন তাদের এখানে কমপক্ষে ৭ থেকে ১৪ দিন রাখা হয়।
[৯] এই কর্মকর্তারা বলেন, আমাদের ব্যবসা আরো ভালো হবে যদি করোনার সংক্রমণ অক্টোবরের মতো থাকে। যদি লকডাউন বা সাধারণ ছুটি দেয়া হয় তবে আবার ধস নামবে আমাদের ব্যবসায়। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু