ভূঁইয়া আশিক রহমান: [৩] শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, মেধার স্বীকৃতি ও মূল্যায়ন সম্ভব পরীক্ষার মাধ্যমে, লটারিতে নয়। লটারি মেধা মূল্যায়নের পদ্ধতি নয়, সমাধানও নয়।
[৪] তার মতে, অনলাইনে কিছু ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার ব্যবস্থা করা দরকার। তা একেবারেই সম্ভব না হলে কোনো না কোনোভাবে একটা পরীক্ষা নেয়া যায় কিনা, বিশেষজ্ঞরা বসে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।[৫] জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমানের মতে, ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে করোনা সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। লটারি ছাড়া ভর্তির বিকল্পও নেই।
[৬] তিনি বলেন, ভালো স্কুলে এতোদিন শুধুমাত্র ধনীর সন্তান কিংবা ভালো প্রস্তুতি নেয়া শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারতো। এবার সাধারণ শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ ভাগ্যগুণে ভর্তি হতে পারবে।
[৭] ড. মীজানুর মনে করেন, লটারিতে মেবাধীরা বঞ্চিত হবে না, তারা কোনো না কোনো স্কুলে ভর্তি হবেই। এখন সব স্কুলে ভালো-মন্দ, ধনী-গরিব সমান সমান! [৯] নিজ নিজ এলাকায় ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, সব স্কুলের মান সমান করার পদক্ষেপ নিতে হবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :