আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] এই প্রতিবেদনে বলণা হয়েছে চীন ক্রমাগতই ২য় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী বিশ্ব ব্যবস্থার জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ব্রেক্ষিট পরর্তী সময়েও যুক্তরাজ্য যদি নিজেদের প্রভাবশালী হিসেবে দেখতে চায়, তবে সামরিক, ক’টনৈতিক ও অর্থনৈতিক খাতে বড় ধরণের পরিবর্তন আনতে হবে। দ্য গার্ডিয়ান
[৩] থিংকট্যাঙ্ক পলিসি এক্সচেঞ্জ এর জন্য এই প্রতিবেদন তৈরি করেছেন, একদল ব্রিটিশ রাজনীতিবীদ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অঞ্চরে বিশেষত বঙ্গোপসাগরে প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করেই চলেচে বেইজিং। যুক্তরাজ্য এককভাবে প্রভাবশালী হতে চাইল, এই অঞ্চলে উপস্থিতি বাড়াতেই হবে লন্ডনকে। টাইমস
[৪] ব্রেক্সিটের পরেও এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একযোগে কাজ করতে একমত হয়েছে যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। খোলা সাগরে এখনও ইইউ এর ইন্টারনেট ব্যবহার করবে ব্রিটিশ নৌবাহিনী। প্রতিবেদনে ইইউ এর সহায়তা ছাড়াই লন্ডনকে নিজেদের প্রভাব বাড়ানোর পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :