শিরোনাম
◈ আমন মৌসুমে ধান ও আতপ চাল কিনবে সরকার, নতুন দাম নির্ধারণ ◈ আট দিনেই ৭৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স, প্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ ◈ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ শুরু ১৩ নভেম্বর ◈ আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু পরিস্থিতি, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মশা নিয়ন্ত্রণের তাগিদ ◈ আগের মতোই মাঠে থাকছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ (ভিডিও) ◈ ঢাকা থেকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করবেন আসিফ মাহমুদ (ভিডিও) ◈ দেশে যত সংকট দেখেন সবই তৈরি করা নাটক: মির্জা ফখরুল (ভিডিও) ◈ পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

প্রকাশিত : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:০২ দুপুর
আপডেট : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:০২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুনশি জাকির হোসেন: বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড বিশেষ তদন্ত কিংবা দলিল সংরক্ষণের বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেই

মুনশি জাকির হোসেন : ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী, লেখকসহ প্রায় ২০০ বুদ্ধিজীবীদের ঢাকায় একত্রিত করা হয়েছিল। মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগ এবং শহরের বিভিন্ন স্থানের নির্যাতন সেলে চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে রায়েরবাজার এবং মিরপুরে তাঁদেরকে হত্যা করা হয়। যদিও ১০ ডিসেম্বর থেকেই এই সকল সিলেক্টিভ কিলিং চালাতে থাকে।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এই দিনকে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ ঘোষণা করেন এবং তদন্তের বিষয়েও নির্দেশ দেন। কিন্তু সরকারিভাবে সেটির আর অগ্রগতির তথ্য নেই। তবে বেসরকারি এবং ব্যক্তি উদ্যোগে এই বিষয়ে বেশ কয়েকটি তদন্ত কমিটির তথ্য জানা যায়। জহির রায়হান ব্যক্তি উদ্যোগে সর্বপ্রথম এই বিষয়ে কাজ শুরু করেন। সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসাবে উনি বেশ কিছু গোপন তথ্য সংগ্রহ করেন। একই কাজে ১৯৭২ সালে ৩০ জানুয়ারি তিনি মিরপুরে গেলে সেখান থেকে তিনি নিঁখোজ হন। বুদ্ধিজীবীদের ওই সকল নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সরকারের কিংবা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কোনো তদন্ত করা কিংবা দলিল সংরক্ষণের বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়