শিরোনাম
◈ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ইঙ্গিত: রেকর্ডসংখ্যক কোটিপতি ব্যাংক হিসাব ◈ কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানালো বাংলাদেশ ◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের

প্রকাশিত : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:০২ দুপুর
আপডেট : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:০২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুনশি জাকির হোসেন: বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড বিশেষ তদন্ত কিংবা দলিল সংরক্ষণের বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেই

মুনশি জাকির হোসেন : ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী, লেখকসহ প্রায় ২০০ বুদ্ধিজীবীদের ঢাকায় একত্রিত করা হয়েছিল। মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগ এবং শহরের বিভিন্ন স্থানের নির্যাতন সেলে চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে রায়েরবাজার এবং মিরপুরে তাঁদেরকে হত্যা করা হয়। যদিও ১০ ডিসেম্বর থেকেই এই সকল সিলেক্টিভ কিলিং চালাতে থাকে।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এই দিনকে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ ঘোষণা করেন এবং তদন্তের বিষয়েও নির্দেশ দেন। কিন্তু সরকারিভাবে সেটির আর অগ্রগতির তথ্য নেই। তবে বেসরকারি এবং ব্যক্তি উদ্যোগে এই বিষয়ে বেশ কয়েকটি তদন্ত কমিটির তথ্য জানা যায়। জহির রায়হান ব্যক্তি উদ্যোগে সর্বপ্রথম এই বিষয়ে কাজ শুরু করেন। সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসাবে উনি বেশ কিছু গোপন তথ্য সংগ্রহ করেন। একই কাজে ১৯৭২ সালে ৩০ জানুয়ারি তিনি মিরপুরে গেলে সেখান থেকে তিনি নিঁখোজ হন। বুদ্ধিজীবীদের ওই সকল নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সরকারের কিংবা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কোনো তদন্ত করা কিংবা দলিল সংরক্ষণের বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়