শিরোনাম
◈ গভীর রাতে নদী ও ইটভাটায় চলে প্রশিক্ষণ, চার বিভাগে সক্রিয় শুটার নেটওয়ার্ক ◈ হাদি হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত, ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিদেশি নাগরিকদের বিশেষ সতর্কতা ◈ সুদানে ড্রোন হামলায় শহীদ ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ ঢাকায় পৌঁছাবে শনিবার ◈ শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যায় জাতিসংঘের উদ্বেগ, দ্রুত তদন্ত ও ন্যায়বিচারের আহ্বান ◈ শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি আজকের মতো সমাপ্ত ঘোষণা ◈ শহীদ ওসমান হাদির জানাজার সময় পরিবর্তন, বিশেষ নিরাপত্তা নির্দেশনা জারি ◈ ওসমান হাদির মরদেহ দেখার সুযোগ থাকবে না ◈ কারো নির্দেশনা বা প্ররোচনায় পা দিবেন না: ইনকিলাব মঞ্চ ◈ ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিজিবি মোতায়েন ◈ কল‌ম্বিয়ায় ফুটবল ম্যাচে ভয়াবহ সহিংসতা, আহত ৫৯

প্রকাশিত : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:০২ দুপুর
আপডেট : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:০২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মুনশি জাকির হোসেন: বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড বিশেষ তদন্ত কিংবা দলিল সংরক্ষণের বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেই

মুনশি জাকির হোসেন : ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী, লেখকসহ প্রায় ২০০ বুদ্ধিজীবীদের ঢাকায় একত্রিত করা হয়েছিল। মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগ এবং শহরের বিভিন্ন স্থানের নির্যাতন সেলে চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে রায়েরবাজার এবং মিরপুরে তাঁদেরকে হত্যা করা হয়। যদিও ১০ ডিসেম্বর থেকেই এই সকল সিলেক্টিভ কিলিং চালাতে থাকে।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এই দিনকে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ ঘোষণা করেন এবং তদন্তের বিষয়েও নির্দেশ দেন। কিন্তু সরকারিভাবে সেটির আর অগ্রগতির তথ্য নেই। তবে বেসরকারি এবং ব্যক্তি উদ্যোগে এই বিষয়ে বেশ কয়েকটি তদন্ত কমিটির তথ্য জানা যায়। জহির রায়হান ব্যক্তি উদ্যোগে সর্বপ্রথম এই বিষয়ে কাজ শুরু করেন। সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসাবে উনি বেশ কিছু গোপন তথ্য সংগ্রহ করেন। একই কাজে ১৯৭২ সালে ৩০ জানুয়ারি তিনি মিরপুরে গেলে সেখান থেকে তিনি নিঁখোজ হন। বুদ্ধিজীবীদের ওই সকল নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সরকারের কিংবা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কোনো তদন্ত করা কিংবা দলিল সংরক্ষণের বিষয়ে আজ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়