গোলাম সারোয়ার: [২] ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থানাধীন গোলচত্ত্বর থেকে ৬৬ বোতল ফেন্সিডিল, ১টি ওয়াকিটকি ও ১টি জীপ গাড়ী’সহ ৪ মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্প।
[৩] বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্প থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
[৪] সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাদক ব্যবসায়ী চক্রের উপর র্যাবের নিরবিচ্ছিন্ন গোয়েন্দা নজরদারী চালানো হয় এবং তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়। উক্ত মাদক ব্যবসায়ী চক্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ গোলচত্বর এলাকায় মাদকদ্রব্যের একটি বড় চালান নিয়ে কিশোরগঞ্জ যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলো।
[৫] এরই প্রেক্ষিতে ভৈরব র্যাব ক্যাম্পের স্কোয়াড কমান্ডার এএসপি মোহাম্মদ বেলায়েত হোসাইনের নেতৃত্বে একটি আভিযানিক দল সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানাধীন সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর ২০০ গজ পূর্বে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনের উপর তাৎক্ষনিক গাড়ী তল্লাশী করে।
[৬] পূর্বে সংবাদ প্রাপ্ত গাড়ীটি তল্লাশী চৌকির নিকট পৌঁছলে থামানোর সংকেত দিলে থামলে জীপ গাড়ীতে একটি স্কুল ব্যাগ তল্লাশী করে ৬৬ বোতল ফেন্সিডিল, ১টি ব্যবহৃত জীপ, ১টি ওয়াকিটকি (মটোরোলা), ষ্টীলের লাঠি এবং মাদক বিক্রর নগদ ৭০ হাজার টাকাসহ উদ্ধার করে জব্দ করা হয়। উদ্ধারকৃত আলামতের আনুমানিক মূল্য ৩৫ লাখ ২০ হাজার টাকা
[৭] এময় আটক করা হয় লক্ষীপুর গ্রামের নাঈম হোসেন (২০), আবিদ হোসেন (১৯) উভয় পিতা-মোশারফ হোসেন মিন্টু, তাতারকান্দি গ্রামের আবুল কালামের ছেলে মহিশীনুর রহমান হৃদয় (২৩), কমলপুর মধ্যপাড়া এলাকার হোসেন মিয়ার ছেলে মোঃ রুবেল মিয়া (২১)।
[৮] আসামিদের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। সম্পাদনা: হ্যাপি