শিরোনাম
◈ ওসমান হাদির মৃত্যুতে আজ সারাদেশে রাষ্ট্রীয় শোক ◈ ওসমান হাদি বাংলাদেশের রাজনীতিতে যেভাবে জরুরি হয়ে উঠেছিলেন ◈ সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ ও মেয়রের বাড়িতে আগুন ◈ হাদির হত্যাকাণ্ড রাজনীতিতে ভয়াবহ মোড়ের ইঙ্গিত: আলজাজিরার বিশ্লেষণ ◈ পা‌কিস্তা‌নের কা‌ছে পরা‌জিত হ‌য়ে যুব এ‌শিয়া কা‌পের সেমিফাইনাল থে‌কে বাংলাদেশের বিদায় ◈ বাংলাদেশ ইস্যুতে সংলাপ বজায় রাখার সুপারিশ, হাসিনার রাজনৈতিক ভূমিকা নয়: ভারত ◈ শহীদ ওসমান হাদির জানাজাকে ঘিরে ৭ নির্দেশনা ডিএমপির ◈ গভীর রাতে নদী ও ইটভাটায় চলে প্রশিক্ষণ, চার বিভাগে সক্রিয় শুটার নেটওয়ার্ক ◈ হাদি হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত, ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিদেশি নাগরিকদের বিশেষ সতর্কতা ◈ সুদানে ড্রোন হামলায় শহীদ ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ ঢাকায় পৌঁছাবে শনিবার

প্রকাশিত : ১৮ নভেম্বর, ২০২০, ০২:১৭ রাত
আপডেট : ১৮ নভেম্বর, ২০২০, ০২:১৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ইরাক ও আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা সংখ্যা কমানোর নির্দেশ

রাশিদুল ইসলাম : [২] মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা রবার্ট ওব্রায়েন বলেছেন, ইরাক ও আফগানিস্তান থেকে তার দেশের সেনা সংখ্যা কমানোর নির্দেশ জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার হোয়াইট হাউজে সংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী ক্রিস্টোফার মিলার এই নির্দেশ জারি করেছেন। স্পুটনিক

[৩] সম্প্রতি সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এসপারকে বহিষ্কার করার পর মিলারকে তার স্থলাভিষিক্ত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। দেশটির গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এসপার আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা সংখ্যা কমানোর বিরোধী ছিলেন।

[৪] মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা আরো বলেছেন, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী ২০২১ সালের ১৫ জানুয়ারি নাগাদ ইরাক ও আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন সেনা সংখ্যা ৫ হাজারে নামিয়ে আনা হবে। আফগানিস্তানে বর্তমানে ৪,৫০০ মার্কিন সেনা রয়েছে এবং ইরাকে রয়েছে ৩,২০০ জন। ক্রিস্টোফার মিলারের নির্দেশে আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন সেনাসংখ্যা ৪,৫০০ থেকে ২,৫০০ জনে এবং ইরাকে মোতায়েন সেনা সংখ্যাও ৩,২০০ থেকে কমিয়ে ২,৫০০ জনে নামিয়ে আনার কথা বলা হয়েছে।

[৫] মার্কিন ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ সম্পর্কে বলেছেন, ইরাক ও আফগানিস্তানের যুদ্ধের সফল ও দায়বদ্ধ সমাপ্তির যে নীতি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গ্রহণ করেছেন তা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ওব্রায়েন বলেছেন, ইরাক ও আফগানিস্তানে অবশিষ্ট মার্কিন সেনারা এসব দেশের মার্কিন দূতাবাসসহ অন্যান্য স্থাপনার নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়