রাশিদুল ইসলাম : [২] উত্তর কোরিয়ার পারমানবিক ও আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর ২০০৬ সাল থেকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সভায় উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত কিম সং বলেছেন তার দেশের পারমানবিক কর্মসূচি নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে তা অনুমান নির্ভর এবং ভিত্তিহীন। ইয়ন
[৩] ইন্টারন্যাশনাল এ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সির নির্বাহি পরিচালক রাফায়েল গ্রসি উত্তর কোরিয়ার পারমানবিক কর্মসূচিকে নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনার সুনির্দিষ্ট লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেন। জাতিসংঘের ১৯৩টি দেশের অংশ গ্রহণ করেন বলেন পিয়ংইয়ংয়ের পারমানবিক কর্মতৎপরতা খুবই দুঃখজনক।
[৪] কিন্তু উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এ ধরনের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ পশ্চিমা দেশগুলোর সুরেই নাচে।
[৫] ভিয়েনা ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল এ্যাটমিক এনার্জি এ্যাসোসিয়েশনের পর্যবেক্ষকরা ২০০৯ সাল থেকে উত্তর কোরিয়ার পারমানবিক কর্মসূচি পর্যবেক্ষণের সুযোগ পাচ্ছে না।
[৬] উত্তর কোরিয়া একের পর এক পারমানবিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে এবং ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করছে। দেশটির রাষ্ট্রদূত কিম সং জাতিসংঘের তার দেশের বিরুদ্ধে এধরনের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেন আমরা অনেক আগেই ইন্টারন্যাশনাল এ্যাটমিক এনার্জিকে ত্যাগ করেছি এবং তাদের বৈরী চক্রের সঙ্গে যোগসাজসে কাজ করার বিষয়টি ভুলে যায়নি।
[৭] উপগ্রহের চিত্র বিশ্লেষণ করে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থাগুলো উত্তর কোরিয়ার পরমানু কর্মসূচি পর্যবেক্ষণ করে বলছে এধরনের তৎপরতা উদ্বেগজনক।
আপনার মতামত লিখুন :