রাশিদুল ইসলাম : [২] ফাইজার/বায়োএনটেকের তৈরি এই টিকা সংরক্ষণ করতে হবে মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়। ভারতের কোনও কোল্ড চেন সংস্থার এই পরিকাঠামো নেই বলে জানিয়েছেন দিল্লি এইমসের ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া। টাইমস অব ইন্ডিয়া/দি ওয়াল
[৩] ভারতে বেশিরভাগ ভ্যাকসিনই সংরক্ষণ করা হয় ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়। কয়েকটি কোল্ড চেন সংস্থার হিমাঙ্কের নিচে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত টিকা সংরক্ষণের অবকাঠামো রয়েছে।
[৪] গুলেরিয়া বলেছেন, এয়ার ট্রান্সপোর্টে টিকা আসার পরে সঙ্গে সঙ্গেই মাইনাস ৭০ ডিগ্রিতে টিকার ভায়াল ঢোকাতে হবে। তা না হলে টিকার কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাবে। এরপরে কোল্ড চেন থেকে সেই তাপমাত্রা ধরে রেখেই টিকা পৌঁছে দিতে হবে দেশের নানা জায়গায়। এই গোটা প্রক্রিয়ার জন্য যে ধরনের উন্নত অবকাঠামো দরকার তা ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলির নেই। বিশেষত গ্রামাঞ্চলে এই তাপমাত্রায় টিকা সংরক্ষণের যথাযথ ব্যবস্থা নেই।
[৫] ভারতের ভ্যাকসিন রেগুলেটরি কমিটির বিশেষজ্ঞ দলের প্রধান ডক্টর ভিকে পাল বলেছেন, ভ্যাকসিনের উৎপাদন, বিতরণ এবং সংরক্ষণের জন্য আলাদা আলাদা টিম তৈরি হয়েছে। কোল্ড স্টোরেজের জন্য রাজ্যগুলিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। দেশে এখন যতগুলি কোল্ড স্টোরেজ রয়েছে তাদের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :