শরীফ শাওন: [২] মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) নির্দেশনায় বলা হয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অ্যাসাইনমেন্ট জমা নেয়া, মূল্যায়ন, পরীক্ষকের মন্তব্যসহ তা শিক্ষার্থীকে দেখানোর কাজ শেষ করে সংরক্ষণ করতে হবে।
[৩] মাউশি জানায়, ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে তিনটি করে অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হবে। অ্যাসাইনমেন্টের আওতায় ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন, সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন, সৃজনশীল প্রশ্ন, প্রতিবেদন প্রণয়ন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। শিক্ষার্থীরা হাতে লিখে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিবে। অভিভাবক বা প্রতিনিধিরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে বা অনলাইনে সপ্তাহে একদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অ্যাসাইনমেন্ট সংগ্রহ বা জমা দিতে পারবেন।
[৪] এছাড়াও শিখনফল মূল্যায়ন নিয়ে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, প্রতিষ্ঠান প্রধান, অভিভাবক এবং শিক্ষা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা আলাদা নির্দেশনা জারি করেছে অধিদপ্তর।
[৫] নির্দেশনায় বলা হয়, শিক্ষার্থীরা যেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্লাস করতে পারে সে লক্ষ্যে কিশোর বাতায়নের মতো কিছু প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল ক্লাসগুলো আপলোড করা হয়েছে। অনেকে এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ায় পাঠ্যসূচি পুনর্বিন্যাস ও অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে মূল্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের দুর্বলতা চিহ্নিত করে পরবর্তী ক্লাসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আপনার মতামত লিখুন :