নূর মোহাম্মদ: [২] রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন ব্যারিস্টার রফিক উল হক। এ সময়ে তিনি কোনও সম্মানী নেননি, বরং নিজের উপার্জন মানুষের সেবায় বিলিয়ে দিয়েছেন বলে জানান আইনজীবীরা।
[৩] জানাজা শেষে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, এ মৃত্যু আইন অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। অসাংবিধানিক সরকারের সময় গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় তিনি ছিলেন অগ্রসৈনিক। এক-এগারোর সময় দুই নেত্রীর পক্ষে মামলা পরিচালনা করে তিনি বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।
[৪] ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস বলেন, তিনি ছিলেন আইন অঙ্গনের দিকপাল, আমাদের শিক্ষাগুরু ও পথিকৃৎ। তিনি পেশাদারিত্বের মাধ্যমে আইন পেশার সম্মান ও মর্যাদা উজ্জ্বল করে গেছেন।
[৫] সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন বলেন, সারা জীবন তিনি গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের পক্ষে লড়াই করেছেন। এক-এগারোয় তিনি যে ভূমিকা রেখেছেন তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই দুঃসময়ে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের মতো মানুষের খুব প্রয়োজন ছিল।
আপনার মতামত লিখুন :