শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৫ অক্টোবর, ২০২০, ০৩:১৮ রাত
আপডেট : ২৫ অক্টোবর, ২০২০, ০৩:১৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে বেতন নেননি রফিক উল হক

নূর মোহাম্মদ: [২] রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন ব্যারিস্টার রফিক উল হক। এ সময়ে তিনি কোনও সম্মানী নেননি, বরং নিজের উপার্জন মানুষের সেবায় বিলিয়ে দিয়েছেন বলে জানান আইনজীবীরা।

[৩] জানাজা শেষে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, এ মৃত্যু আইন অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। অসাংবিধানিক সরকারের সময় গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় তিনি ছিলেন অগ্রসৈনিক। এক-এগারোর সময় দুই নেত্রীর পক্ষে মামলা পরিচালনা করে তিনি বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

[৪] ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস বলেন, তিনি ছিলেন আইন অঙ্গনের দিকপাল, আমাদের শিক্ষাগুরু ও পথিকৃৎ। তিনি পেশাদারিত্বের মাধ্যমে আইন পেশার সম্মান ও মর্যাদা উজ্জ্বল করে গেছেন।

[৫] সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন বলেন, সারা জীবন তিনি গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের পক্ষে লড়াই করেছেন। এক-এগারোয় তিনি যে ভূমিকা রেখেছেন তা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই দুঃসময়ে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের মতো মানুষের খুব প্রয়োজন ছিল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়