শিরোনাম
◈ রিটার্ন না দেওয়া টিআইএনধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের নির্দেশ ◈ সকালে উঠেই এক লিটার পানি পান: কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? ◈ তারেক-জুবাইদার দুর্নীতির মামলায় ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’, পূর্ণাঙ্গ রায়ে খালাস হাইকোর্টে ◈ বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই তরুণীকে নিয়ে যা বললেন আহমাদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ জুলাই স্মরণে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি (ভিডিও) ◈ পর্যাপ্ত অর্থ ও হোটেল বুকিং না থাকায় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক ◈ বাড়ির নিচতলায় গ্যারেজে বসে চোখের পানি ফেলছেন, ছেলের বিরুদ্ধে মাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ ◈ ইংল‌্যা‌ন্ডের লর্ডসে ডুবলো ভার‌তের রণতরী, সিরিজে এ‌গি‌য়ে গে‌লো ইং‌রেজরা ◈ কানাডার টরন্টো শহরে ইসকনের রথযাত্রায় ডিম নিক্ষেপ, ঘটনায় ভারতের গভীর উদ্বেগ (ভিডিও) ◈ একটি দল লম্বা লম্বা কথা বলা ছাড়া সুকৌশলে চাঁদা ও হাদিয়া নেওয়া ছাড়া কোনো কাজ করে না: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত : ২২ অক্টোবর, ২০২০, ০২:০২ রাত
আপডেট : ২২ অক্টোবর, ২০২০, ০২:০২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পার্বতীপুরে বনবিভাগের জমি দখল করে গোডাউন, দোকান ঘর ও বাসাবাড়ী নির্মাণ

সোহেল সানী : [২] দিনাজপুরের পার্বতীপুর-ফুলবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে এরশাদনগরে বনবিভাগের জমি দখল করে গোডাউন, দোকান ঘর ও বাসাবাড়ী নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে জনৈক রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে। তিনি উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া গ্রামের ওয়াহেদুল ইসলামের ছেলে। বনবিভাগের দখল করা জমিতে গুদাম, দোকান ও ঘর-বাড়ী বানিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তিনি সেখানে বসবাস করছেন ও ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।

[৩] বুধবার বিকেলে সরেজমিন ঘটনাস্থল গিয়ে দেখা যায়, মেসার্স আরজিনা ট্রের্ডাসের মালিক রবিউল ইসলাম উপজেলার হাবড়া ইউনিয়নের হাবড়া মৌজায় তার প্রতিষ্ঠানে বসে নতুন একটি গোডাউন ও পাকা বাসাবাড়ী নির্মাণ কাজ তদারক করছেন। সড়কের দক্ষিণ ধারে হাবড়া মৌজার ৪০৫ দাগে প্রায় ৫২ একর জমিতে সরকারি বনভূমি রয়েছে। ইতিপূর্বে সেখানে একটি গোডউন ঘর ও অফিস নির্মাণ করে ধানের ব্যবসা করে আসছিলেন। পরবর্তীতে পাকা বসত বাড়ী নির্মাণ করে সেখানেই বসবাস করছেন। বর্তমানে তিনি ওই এলাকায় নতুন করে আরও একটি বড় গোডাউন ও পাকা বাসাবাড়ী নির্মানের কাজ চালাচ্ছেন। নির্মানাধীন গোডাউন, বাসা-বাড়ী ও পূর্বের বাসাবাড়ী, অফিস, গোডাউন ঘর, তিনটি দোকান ঘরসহ মোট ভোগদখলীয় জমির পরিমান প্রায় ২৫ থেকে ৩০ শতক।

[৪] বনবিভাগের জমি দখল করে বেআইনি ভাবে বসতবাড়ী ও গোডাউন ঘর নির্মাণের অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে মেসার্স আরজিনা ট্রের্ডাসের মালিক রবিউল ইসলাম বলেন, হাবড়া মৌজায় ৪৪ দাগে আমার ৩ শতক জমি রয়েছে। এছাড়া, জেলা পরিষদের অধিন সড়ক ও জনপদ বিভাগের কিছু জমি আজীবনের জন্য লীজ নিয়ে আমি বাসা-বাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছি। আমি বনবিভাগের কোন জমি দখল করিনি। তবে তিনি লীজের কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।

[৫] হাবড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারি ভূমি কর্মকর্র্তা (তশীলদার) মোঃ জাকির হোসেন বলেন, আলোচিত এলাকার জমি বনবিভাগের অর্ন্তভূক্ত। তবে এ বিষয়ে আমি আর কিছু বলতে পারছিনা।

[৬] মধ্যপাড়া বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা খন্দকার মোহাম্মদ মোখছেদুল আলম বলেন, বনবিভাগের জমি দখল করে গোডাউন, বাসাবাড়ী ও অফিস ঘর নির্মানের বিষয়ে এখনও আমি কিছু জানতে পারিনি। খোঁজ ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে অভিযুক্তের আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সম্পাদনা : জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়