শিরোনাম
◈ খালেদা জিয়াকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে উৎকণ্ঠা—এভারকেয়ারে নজর সবার ◈ প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে বাড়তি খরচ কমাতে নতুন ছক চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ ১০ মাস পর প্রার্থী পরিবর্তন: খুলনা-১ এ জামায়াতের টিকিট পেলেন কৃষ্ণ নন্দী ◈ খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল এভারকেয়ারে ◈ উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক বাজারে যুক্ত করতে পে-প্যালের সঙ্গে যোগাযোগ চলছে: গভর্নর ◈ 'স্বেচ্ছা নির্বাসনে' যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ ◈ স্কুলে ভর্তির নীতিমালা সংশোধন, বয়সসীমা শিথিল করল মাউশি, রেজিস্ট্রেশনের বয়সে কঠোর বোর্ড ◈ ভূমিকম্প থে‌কে রক্ষা পেতে জাপানের কাছ থেকে যা শিখতে পারে বাংলাদেশ ◈ খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে এভারকেয়ারে প্রধান উপদেষ্টা ◈ তালাক হলেও ফিরে আসার পথ—ইসলামী বিধান অনুযায়ী করণীয়

প্রকাশিত : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০৮ দুপুর
আপডেট : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মহিউদ্দিন আহমদ: সেইসব দিন

মহিউদ্দিন আহমদ: ষাটের দশক। স্কুলে পড়ি। নিয়মিত বাজারে যেতাম। সচরাচর একটাকা নিয়ে। হাতে থাকত একটা চটের ব্যাগ। সাদামাটা বাজার। যেমন:
আধা সের টমেটো- ০.১২ টাকা;
আধা সের সিম- ০.১২ টাকা;
একটা ফুলকপি- ০.১২ টাকা
এক ভাগা গুড়ামাছ- ০.৫০ টাকা;
কাঁচামরিচ-ধনেপাতা- ০.০৬ টাকা
বাঁচত ০.০৬ টাকা (এক আনা)। এটা ফেরত দিতে হতো না। এতে আমার একটা 'বেবী আইসক্রিমের' দাম হয়ে যেত।
যেদিন দুটাকা নিয়ে বাজারে যেতাম, এক টাকা দিয়ে একটা মুরগি কিনতাম। আর এক আনার (০.০৬ টাকা) গরমমশলা।
আমার অন্য ভাইয়েরা বাজারে যাওয়া পছন্দ করত না। আমিই যেতাম। আমার হাতখরচের ব্যবস্থা হয়ে যেত। বাবা বাজারে যেতেন শুধু রোববারে।
বাড়িতে প্রাচুর্য ছিল না, অভাব ছিল না। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়