শিরোনাম
◈ হংকং-এ আবাসিক কমপ্লেক্সে ভয়াবহ আগুন, প্রাণহানি ১৩, চারদিকে আতঙ্ক! (ভিডিও) ◈ শক্তিধর মালয়েশিয়ার বিরু‌দ্ধে লড়াই করে হারলো বাংলাদেশের মে‌য়েরা   ◈ নিউইয়র্কে মূলধারার রাজনীতিতে সাফল্যের স্বীকৃতি, মেয়র মামদানির ট্রানজিশন টিমে ১২ বাংলাদেশি   ◈ জাতীয় দল নির্বাচক‌দের প্রতি গুরুতর অ‌ভি‌যোগ আন‌লেন অধিনায়ক লিটন দাস ◈ মানহানিকর বক্তব্য প্রচার বিষয়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজের বিবৃতি ◈ হাসিনাকে ফেরাতে বাংলাদেশের অনুরোধ পর্যালোচনা করছে ভারত ◈ পে স্কেল নিয়ে নতুন তথ্য, গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আলোচনা ◈ জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তিনটি বড় বাধা দেখছেন পর্যবেক্ষকরা ◈ এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাই, শ্রীলঙ্কা‌কে ৫-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ ‘মায়ের ডাক’খ্যাত বিএনপির প্রার্থী তুলির বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০৮ দুপুর
আপডেট : ১৮ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মহিউদ্দিন আহমদ: সেইসব দিন

মহিউদ্দিন আহমদ: ষাটের দশক। স্কুলে পড়ি। নিয়মিত বাজারে যেতাম। সচরাচর একটাকা নিয়ে। হাতে থাকত একটা চটের ব্যাগ। সাদামাটা বাজার। যেমন:
আধা সের টমেটো- ০.১২ টাকা;
আধা সের সিম- ০.১২ টাকা;
একটা ফুলকপি- ০.১২ টাকা
এক ভাগা গুড়ামাছ- ০.৫০ টাকা;
কাঁচামরিচ-ধনেপাতা- ০.০৬ টাকা
বাঁচত ০.০৬ টাকা (এক আনা)। এটা ফেরত দিতে হতো না। এতে আমার একটা 'বেবী আইসক্রিমের' দাম হয়ে যেত।
যেদিন দুটাকা নিয়ে বাজারে যেতাম, এক টাকা দিয়ে একটা মুরগি কিনতাম। আর এক আনার (০.০৬ টাকা) গরমমশলা।
আমার অন্য ভাইয়েরা বাজারে যাওয়া পছন্দ করত না। আমিই যেতাম। আমার হাতখরচের ব্যবস্থা হয়ে যেত। বাবা বাজারে যেতেন শুধু রোববারে।
বাড়িতে প্রাচুর্য ছিল না, অভাব ছিল না। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়