শিরোনাম
◈ পারস্পরিক শুল্ক সংকট: চূড়ান্ত দর-কষাকষিতে বাংলাদেশ ◈ আরব আমিরাতের আবুধাবিতে প্রবাসী বাংলাদেশির ভাগ্যবদল: লটারিতে জিতলেন ৮০ কোটি টাকা ◈ ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ১১৮, যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস ◈ ‘মব এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে সেনাবাহিনী’ ◈ হোটেলে নারীকে মারধর করা বহিষ্কৃত যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তারের চেষ্টায় পুলিশ ◈ বনানীর জাকারিয়া হোটেলে ঢুকে নারীদের ওপর যুবদল নেতার হামলা, ভিডিও ◈ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ ◈ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ ◈ তিন দিনের ছুটিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, পাবেন না যারা ◈ উচ্চ ও নিম্ন আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন

প্রকাশিত : ১৫ অক্টোবর, ২০২০, ১২:২৪ দুপুর
আপডেট : ১৫ অক্টোবর, ২০২০, ১২:২৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বাঙ্গালি বিজ্ঞানীর গবেষণা, করোনায় সহজে ভাঙবে না ইমিউনিটি, অ্যান্টিবডি টিকবে সাত মাস

রাশিদুল ইসলাম : [২] অ্যারিজোনা ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী দীপ্ত ভট্টাচার্যের গবেষণায় নতুন আশা দেখছেন ভাইরোলজিস্টরা। ভারতীয় এ গবেষক দীপ্ত বলেছেন, সার্স-কভ-২ ভাইরাসকে নিষ্ক্রীয় করতে শরীরে যে অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে তার স্থায়িত্ব পাঁচ থেকে সাত মাস। এর আগে বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন ভাইরাস হানা দেওয়ার পরে তার প্রতিরোধী অ্যান্টিবডি তিন মাসের বেশি স্থায়ী হবে না। টাইমস অব ইন্ডিয়া

[৩] গবেষক দীপ্ত বলেছেন, যদি রোগীর শরীরে কোনও ক্রনিক রোগ বা জটিল সংক্রমণজনিত রোগ না থাকে তাহলে এই অ্যান্টিবডির স্থায়িত্ব আরও বাড়বে।

[৪] প্রায় ৬ হাজার করোনা রোগীর উপরে পরীক্ষা করে এই দাবি করেছেন গবেষক দীপ্ত ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, করোনার সংক্রমণ হলে ১৪ দিন পর থেকে রক্তরস বা প্লাজমায় অ্যান্টিবডি তৈরি শুরু হয়। সার্স-কভ-২ ভাইরাল স্ট্রেনের স্পাইক গ্লাইকোপ্রোটিন দেহকোষের এসিইটু ও সিডি ১৪৭ রিসেপটর প্রোটিনের সঙ্গে জোট বেঁধে কোষে ঢোকার পরেই প্রতিলিপি তৈরি করে সংখ্যায় বাড়তে থাকে। ভাইরাল প্রোটিন বা অ্যান্টিজেনের খবর পেলেই রক্তের বি লিম্ফোসাইট কোষ উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। এই কোষ তখন অ্যান্টিজেনের প্রতিরোধে বিভাজিত হয়ে নিজের অসংখ্য ক্লোন তৈরি করে। এই কোষগুলি থেকেই রক্তরস বা প্লাজমায় অ্যান্টিবডি তৈরি হয় যা অ্যান্টিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তাকে নিষ্ক্রীয় করতে পারে।

[৫] করোনা সারাতে এই অ্যান্টিবডিই বড় ভরসা গবেষকদের। ভ্যাকসিন তৈরি হচ্ছে এর উপর ভিত্তি করেই। এই অ্যান্টিবডিগুলিকে যদি ধরে রাখা যায়, তাহলে ভাইরাসকে নিষ্ক্রীয় করার মতো রাস্তা খুঁজে পাওয়া যাবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়