শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগকে নিয়ে রাজনীতিতে ফের অস্থিরতা ◈ বাজি কেলেঙ্কারিতে তুর‌স্কে ১ হাজার ২৪ ফুটবলার নিষিদ্ধ ◈ ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ্বকা‌পে উগান্ডার ইতিহাস  ◈ ঢাকা-সহ আশপাশের জেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ◈ দ্বিতীয় দিনে ২.২ ওভার টিকল আয়ারল্যান্ড, ইনিংস শেষ ২৮৬ রানে ◈ ঢাকায় শীতের আগমন, তাপমাত্রা নেমে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ◈ বাংলাদেশ চীন থেকে অস্ত্র কিনলেও নিষেধাজ্ঞার ভয় নেই: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ ভারতের বিকল্প খুঁজে পেল বাংলাদেশ, পেঁয়াজ আমদানির নতুন ভরসা পাকিস্তান ◈ গুলিস্তানে একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ◈ বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘নিখোঁজ’ কর্মকর্তাকে মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

প্রকাশিত : ১৪ অক্টোবর, ২০২০, ০৩:৪১ রাত
আপডেট : ১৪ অক্টোবর, ২০২০, ০৩:৪১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও বর্তমান সংকট

নাঈমুল ইসলাম খান: [১] সংবাদমাধ্যমকে বলা হয় রাষ্ট্রের ফোর্থ এস্টেইট। একটি রাষ্ট্রে আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ ও শাসন বিভাগ হচ্ছে রাষ্ট্রের তিন এস্টেইট বা স্তম্ভ। সেই অর্থে সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ।

[২] যেকোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে চতুর্থ এই স্তম্ভের গুরুত্ব আরো বেশি।

[৩] ফোর্থ এস্টেইটের ধারণা যখন জন্ম নেয় তখন সংবাদপত্রকেই চতুর্থ স্তম্ভ মনে করা হতো। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সংবাদপত্রের প্রভাব ও প্রধান্য কিছুটা কমলেও এখনো সারা পৃথিবীতে সংবাদপত্রকে যারপরনাই মর্যাদা দেওয়া হয়।

[৪] বাংলাদেশে রেডিও, টেলিভিশন, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যাপক বিকাশের ফলে সংবাদপত্রের প্রসার, প্রভাব ও প্রতিপত্তি কিছুটা কমেছে মনে হলেও নীতি নির্ধারক এবং সুশীল সমাজসহ আপামর মানুষের কাছে সংবাদপত্র এখনো সর্বোচ্চ মর্যাদা ও দায়িত্বের আসনে রয়েছে।

[৫] রাষ্ট্রপরিচালনায় জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে, অনুসন্ধানী এবং বিশ্লেষণী সাংবাদিকতার জন্য সংবাদপত্র এখনো অপিনিয়ন লিডারদের কাছে সর্বোচ্চ আস্থার স্থল।

[৬] বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্প প্রশাসনিক শিথিলতা, মিডিয়া লিস্টের দুর্বলতা এবং বিশেষ করে বিজ্ঞাপন ও সাপ্লিমেন্ট বিতরণে অনিয়মের কারণে ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।

[৭] বাংলাদেশে আমরা যদি সুশাসন চাই, রাষ্ট্র পরিচালনায় সর্বক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করতে চাই তাহলে চার মৌলিক স্তম্ভের একটি স্তম্ভকেও নরবরে হতে দেয়া যাবে না। যেকোনো একটি স্তম্ভ দুর্বল হলে গোটা রাষ্ট্রই নরবরে হয়ে যাবে।

[৮]US President Thomas Jefferson once said, if he had to choose between ‘a government without newspapers or newspapers without a government, I should not hesitate a moment to prefer the later’

এই প্রতিবেদনের অনুলেখক : ফাহমিদা তিশা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়