শিরোনাম
◈ বিদেশে আশ্রয় আবেদনে শীর্ষে বাংলাদেশিরা: বাড়ছে আবেদন, কমছে স্বীকৃতি ◈ মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে গুম অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ ◈ মাঝরাতে কক্সবাজারে ৪.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত ◈ যেসব সুবিধা পান রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা  ◈ আইআরআই জরিপ: ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা অটুট, ৮০% বাংলাদেশি অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনে আশাবাদী ◈ খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনায় মোদির বার্তা: চিকিৎসায় সর্বাত্মক সহযোগিতায় প্রস্তুত ভারত ◈ খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে সরকার ◈ ইন্টার মিলা‌নের জয়, জোড়া গোল করে ইতিহাস লাউতারোর ◈ প্রাথমিক শিক্ষকদের মঙ্গলবারও কর্মবিরতি, হবে না বার্ষিক পরীক্ষা ◈ ২০২৬ থেকে বাধ্যতামূলক সিবিএমএস: বন্ড ব্যবস্থাপনায় পূর্ণ ডিজিটাল যুগে এনবিআর

প্রকাশিত : ০৬ অক্টোবর, ২০২০, ১১:৫৯ দুপুর
আপডেট : ০৬ অক্টোবর, ২০২০, ১১:৫৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আনিস আলমগীর: সম্ভ্রম কারও অবশিষ্ট নেই!

আনিস আলমগীর: যেদিন স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় মার্কা দিয়ে শুরু হলো, কুজাতের ছেলেরা টাকা দিয়ে মার্কা কিনে বিনা ভোটে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হলো, সমাজে গণ্যমান্যরা হলেন নগণ্য, ধ্বংসের পথে হাটা সমাজের চূড়ান্ত পতন সেখান থেকেই শুরু হয়েছে। সমাজ বলতে এখন আর কিছু নেই। দলীয় ভিত্তিতে সমাজ এখন খণ্ড খণ্ড হয়ে আছে। জানাজাও এখন দলীয় ভিত্তিতে হয়। যেখানে সমাজ নেই, মানুষের মর্যাদা নেই, স্থানীয় জন প্রতিনিধিরা কেউ না, দলীয় নেতার পালা গুণ্ডারা রাজত্ব করে- সেখানে আপনার-আমার বস্ত্র থাকা আর বেগমগঞ্জের গৃহবধূর বস্ত্রখোলার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।

সম্ভ্রম কারও অবশিষ্ট নেই। সমাজপতিদের থেকে জনপ্রতিনিধি না হলে সমাজের অনাচার দেখবে কে? দুই টাকার চেয়ারম্যান? পকেটে গুণ্ডা পালা এমপি? নাকি টাকায় কেনা পুলিশ? সামাজিক অনাচার কেন বাড়ছে তার গভীরে প্রবেশ করে বের করেন। ক্রসফায়ার, কেতাবি আইন, দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ প্রশাসন দিয়ে কোনকালেই সমাজের শৃঙ্খলা আসবে না। যতোদিন ভদ্রলোকরা সমাজের নেতৃত্বে আসবে না, ততোদিন এটাই চলবে। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়