আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] কোম্পানিটির ভ্যাকসিন ট্রায়ালে অংশগ্রহণের পর বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। এজন্য একবার বন্ধও রাখা হয়েছিলো ট্রায়াল। তখন কোম্পানিটি বলেছিলো, এটি সাধারণ অসুস্থতা। তাই এবার এর সুরহতালে নেমেছে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ আ্যডমিনেস্টেশন এফডিএ। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৩] এফডিএ বলছে, অতিমারি মুক্তির জন্য কার্যকরি ভ্যাকসিন যেমন জরুরি, তেমনি সেটি নিরাপদও হতে হবে। যতো প্রতিশ্রুতিশীল ভ্যাকসিনই হোক, নিরাপত্তায় কোনও ছাড় নয়। এই ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে অ্যাস্ট্রাজেনেকার সঙ্গে কাজ করেছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। যুক্তরাজ্য ছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলে এর চুড়ান্ত পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে।
[৪] অবশ্য যুক্তরাষ্ট্র বাদে অন্য দেশের নীতি নির্ধারকেরা ইতোমধ্যেই এই ভ্যাকসিনকে আবারও ট্রায়াল চালানোর অনুমতি দিয়ে দিয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে যেহেতু একাধিক ভ্যাকসিনের চুড়ান্ত ট্রায়াল চলছে, তাই তারা এই ব্যাপারে কোনও ছাড় দিতে নারাজ।
[৫] এফডিএ বলছে, সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবে এটি তারা ধরেই নিয়েছে। কিন্তু বড় ধরণের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে ট্রায়াল অবশ্যই বন্ধ করে দেয়া হবে। এমনকি বাতিল হয়ে যেতে পারে, তাদের ভ্যাকসিন কেনার পরিকল্পনাও। সম্পাদনা: ইকবাল খান