লাইজুল ইসলাম : [২] পাইকারি বাজারে বিভিন্ন যাতের চালের দাম চলতি মাসে ১ থেকে তিন টাকা পর্যন্ত কেজিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর খুচরা বাজারে বৃদ্ধি পেয়েছে ৫ থেকে ৮ টাকা। হঠাৎ করে চলের দাম বৃদ্ধিতে হিমসিম খেতে হচ্ছে নগরবাসীর।
[৩] রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি মার্কেটে চালের দোকানে মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৫০-৫৪ টাকা, নাজির শাইল ৪৯-৫২, আটাশ ৪৬-৪৭, পাইজাম ৪৬.৫০, গুটি সর্ণা ৪৪.৫০, জিরা শাইল ৪৭ টাকা। কিন্তু রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ৪-৮ টাকা বাড়তি দামে এই চাল বিক্রি হচ্ছে।
[৪] জনতা রাইস এজেন্সীর স্বত্বাধীকারি আবু ওসমান বলেন, প্রায় প্রতিটি যাতের চালের দাম গত এক মাসে বৃদ্ধি পেয়েছে। গুদাম ও আড়ৎদাররাই দাম বড়িয়েছে। যদিও এই বিষয়ে সরকারের কোনো পদক্ষেপ নেই।
[৫] মগবাজারের চাল বিক্রেতা আবুল কালাম আজাদ বলেন, পাইকারি থেকে কিনে আনতে আমাদের খরচ হয়। আমরাও বেশি দামে কিনে আনি। তবে অতিরিক্ত দামের বিষয়ে তিনি কিছু বলতে চাননি।
[৬] এদিকে, রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা বাজারে ইলিশের দাম বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। সাইজ ভেদে দাম বাড়ছে। কারওয়ান বাজারের পাইকারি দোকনি সোহেল বলেন, মাছ ধরা বন্ধ হয়ে যাবে খুব শিগগিরি। তাই এখনই বাজারে তার প্রভাব পরতে শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যে দাম আরো বাড়বে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু