ইসমাঈল ইমু: [২] শনিবার রাত সোয়া তিনটায় র্যাব-১ এর একটি দল তাকে আটক করে।
[৩] র্যাব জানিয়েছে, চালক আ. মালেক দীর্ঘদিন ধরে অধিদপ্তরের বিভিন্ন বিষয় নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলেন। বিশেষ করে অধিদপ্তরের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির নিয়োগ-বদলি বাণিজ্য তার প্রধান কাজ। কোন কর্মকর্তা যদি আ. মালেকের সুপারিশ না শোনেন তাহলে তাকে ঢাকার বাইরে বদলি করাসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা ঘটিয়েছেন একাধিকবার।
[৪] কর্মকর্তারা লোকলজ্জার ভয়ে এসব বিষয় কখনও প্রকাশ করেননি। নিজে অধিদপ্তরের একজন গাড়ির চালক হয়েও আ. মালেক একটি পাজেরো জিপ ব্যবহার করেন, এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদফতরের ক্যান্টিন ‘প্রিয়’ তিনি পরিচালনা করেন। তার রয়েছে তেল চুরির সিন্ডিকেট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের যত গাড়ির চালক তেল চুরি করে, তার একটি অংশ তাকে দিতে হয়।
[৫] এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তিনি পুরো অধিদফতর নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। সিন্ডিকেট বাণিজ্য করে আ. মালেক ঢাকা শহরে একাধিক ছয়তলা বাড়িসহ অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ