সিরাজুল ইসলাম: [২] এ ভ্যাকসিন বাবদ তারা ৪০ কোটি ইউরো সহায়তা দেবে। সবার জন্য টিকা নিশ্চিতকরণে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনস গ্লোবাল অ্যাকসেস ফ্যাসিলিটির (কোভ্যাক্স) উদ্যোগে এ অর্থ দেয়া হবে। এ উদ্যোগে অংশ নিতে ১৭০টি দেশ আলোচনা করছে।
[৩] কোভ্যাক্সের জন্য ২৩ কোটি ইউরো ঋণ দেবে ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক। ‘টিম ইউরোপ’ ব্যানারে এ ঋণ দেয়া হবে। এ অর্থ যোগ্য নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে স্থানান্তরিত হবে। বাকি ১৭ কোটি ইউরো ব্যয় হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজেট থেকে। কোভ্যাক্সের সঙ্গে রয়েছে কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস ইনোভেশন এবং দাতব্য সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন।
[৪] ইউরোপিয় কমিশন উৎপাদনকারীদের টিকা উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো; সব দেশে সরবরাহ এবং অবাধে টিকা দেয়া ও উপকরণ রপ্তানিতে বিধিনিষেধ না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
[৫] ১৮ সেপ্টেম্বর ইউরোপিয় কমিশনের ওয়েবসাইটে কোভ্যাক্সে অংশ নেয়ার কথা নিশ্চিত করে। এতে বলা হয়, কমিশন এবং ২৭টি ইইউ সদস্য রাষ্ট্রের যৌথ প্রয়াস টিম ইউরোপে অবদান রাখবে।
[৬] ইউরোপিয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন বলেন, টিকা পাওয়া যথেষ্ট নয়। আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে- বিশ্বজুড়ে নাগরিকরা টিকা পেয়েছেন। সবাই নিরাপদ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কেউই নিরাপদ নই।
[৭] কোভ্যাক্সে অংশ না নেয়ার কথা ১ সেপ্টেম্বর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। সূত্র: বিবিসি, রয়টার্স