শরীফ শাওন: [২] বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) উপ পরিচালক কামরুজ্জামান বলেন, ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সারাদেশে
এলপিজির অভিন্ন মূল্য তালিকা নির্ধারণ করা হবে। এছাড়াও একইসঙ্গে মাসিক বা প্রতি ৩ মাসে একবার করে তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি)
দাম নির্ধারণ করা হবে।
[৩] তিনি বলেন, এলপিজি রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের টন প্রতি পরিবহন ব্যয় ভারতের চেয়ে দ্বিগুণ। এই ব্যয় কমানো গেলে দেশে এলপিজির দাম
কমানো সম্ভব। দাম কমাতে বড় জাহাজে এলপিজি পরিবহন প্রয়োজন, এককভাবে না পারলে যৌথ ভাবেও এলপিজি আনা যাবে। মংলা বন্দরের
হারবারিয়া এলাকায় ৩০ হাজার টন এলপিজির জাহাজ আনা সম্ভব। এতে পরিবহন ব্যায় টনপ্রতি ৮০ ডলারে কমিয়ে আনা সম্ভব।
[৪] কামরুজ্জামান বলেন, ভারতের হলদিয়া বন্দরে টনপ্রতি এলপিজি আমদানি ব্যয় ৬০ ডলার, বাংলাদেশে যা সর্বোচ্চ ১৩০ ডলার। ভারতের
কলকাতায় এলপিজির দাম কেজিপ্রতি ৫০ টাকা, বাংলাদেশে স্থান ভেদে সর্বোচ্চ ৮৩ টাকা। এছাড়াও তাদের বিপন ব্যায় ১৫ টাকা, আমাদের ৩০
টাকা।
[৫] শনিবার বিকালে এক অনলাইন প্লাটফর্মে এলপিজির দাম নির্ধারণে ফর্মুলা প্রকাশে সংগঠনের উপ পরিচালক বিষয়টি জানান। সম্পাদনা : রায়হান
রাজীব