শরীফ শাওন: [২] বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন’র (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, করোনায় ছয় মাস শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পাবিলক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অবশ্যই সেশন জট তৈরি হবে।
[৩] তিনি বলেন, অনলাইন ক্লাসে আমাদের ব্যর্থতার মুল কারণ শিক্ষার্থীদের আস্থা আনতে না পারা, তাদের সঙ্গে শিক্ষকদের ডায়লগ কম থাকা এবং শিক্ষার্থীদের সমস্যা অনুধাবনের চেষ্টা না করা। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে সেতুবন্ধন দৃঢ় করতে পারলে যে কোন সংকট উত্তরণ সম্ভব।
[৪] তিনি বলেন, সাপ্তাহিক বন্ধের দিনে ক্লাস, অনলাইন ক্লাস কনসিডার করে গুরুত্বের ক্রম করা, হতে পারে পরবর্তী সেমিষ্টারে ক্লাসের পাশাপাশি আগের সেমিষ্টারের ক্লাস নিয়ে পরীক্ষা গ্রহণ।
[৫] লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইউল্যাব) অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বলেন, ইউল্যাবে সেশন জটের সম্ভাবনা নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু থেকে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ইমেইল দেওয়া হয়েছে। অনলাইন ক্লাস জোরদার করা হয়েছে।
[৬] ঢাবি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এ কে এম মাকসুদ কামাল বলেন, সকল বিভাগের ক্ষেত্রে দুটি সেশনকে এক করে অনেকটা বাৎসরিক পদ্ধতিতে সংক্ষিপ্ত আকারে চলমান সেশনজট শেষ করা যেতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া, সাপ্তাহিক বন্ধের দিনগুলোতে ক্লাস নেওয়া, বাৎসরিক বন্ধের দিনগুলো কমিয়ে আনাসহ কিছু পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব, বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :