শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:২১ দুপুর
আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:২১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শওগাত আলী সাগর: সনদ এবং নিবন্ধন হলেই কী সাংবাদিকতায় পেশাদারিত্ব প্রতিষ্ঠা হয়?

শওগাত আলী সাগর: সনদ এবং নিবন্ধন হলেই কী সাংবাদিকতায় পেশাদারিত্ব প্রতিষ্ঠা হয়? দুর্নীতিমুক্ত হয়। ‘সনদ’ বলতে আমরা কী বুঝবো। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র। নাকি নতুন কোনো প্রতিষ্ঠানের দেওয়া ছাড়পত্র। সেই সনদ কারা দেবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ আছে এমন সাংবাদিকদের কারো কারও মধ্যে কী অপেশাদার আচরণ নেই? আমার তো মনে হয় ‘নিবন্ধন’ কিংবা ‘ছাড়পত্র’ টাইপের মতো ব্যবস্থাই বরং দুর্নীতিকে পৃষ্ঠপোষকতা দেয়, উৎসাহ দেয়। সরকারি বিজ্ঞাপনের জন্য মিডিয়াকে যে ডিএফপির নিরীক্ষা রিপোর্ট সংগ্রহ করতে হয়। সেটি কী পুরো মাত্রায় দুর্নীতিতে আচ্ছন্ন নয়।

সাংবাদিকতায় প্রাতিষ্ঠানিক অনৈতিকতার উৎস কী সেটি নয়। দুর্নীতির উৎসও তো সেটাই। সাংবাদিক কর্মচারীদের বেতন দেওয়ার দুটি রেজিস্টার রাখে যে, সব অফিস-সনদ কিংবা নিবন্ধন কী সেটি বন্ধ করতে পারবে। সাংবাদিকদের মাসের শেষের বেতন নিশ্চিত করতে পারবে। যখন তখন ছাঁটাই বন্ধ করতে পারবে। অফিসে অফিসে ‘অমুক ভাই’ ‘তমুক আপা’র টিম নামের সাংবাদিকতার জন্য আত্মঘাতী চর্চা বন্ধ করতে পারবে। আরেকটা কথা বলি, চাঁদাবাজি সাংবাদিকতার পেশাদারিত্বের সমস্যা নয়, আইনশৃঙ্খলার সমস্যা। যেকোনো পেশার নামে চাঁদাবাজি বন্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা জরুরি। সেটি ঢাকায় কিংবা মফস্বলে যেখানেই হোক না। সনদ এবং নিবন্ধনের আওয়াজের ভীড়ে ঢাকার সাংবাদিকতার মূল এবং মৌলিক সমস্যা যাতে চাপা না পরে, সে দিকেও নজর রাখা দরকার। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়