তাপসী রাবেয়া : [২] ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কৃষিবান্ধব সরকার সার ব্যবস্থাপনায় সুশাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। ফলে, দেশে সার নিয়ে কোন সংকট নাই, কৃষকের কোন কষ্ট নাই।
[৩] তিনি বলেন, ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে শুরু থেকেই সরকার কৃষি উৎপাদনের ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করে। প্রথমেই সারের দাম কমিয়েছে সরকার। ডিএপি সারের দাম ৯০ টাকা থেকে কমিয়ে ২৮ টাকা, টিএসপি ৮০ টাকা থেকে ২২ টাকা এবং পটাশিয়াম ৭০ টাকা থেকে ১৫ টাকা নির্ধারণ করে। এটি ছিল একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত।
[৪] মন্ত্রী বলেন, সারের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত, কৃষকসহ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলেই দেশে কৃষি উৎপাদন বেড়েছে এবং দেশ দানাদার জাতীয় খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।
[৫] সভায় নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা পুননির্ধারণ করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত ১ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া ও ২ লাখ মেট্রিক টন ডিএপি সার সংগ্রহের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
[৬] চলতি অর্থবছরে ইউরিয়া ২৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন, ডিএপি ১৫ লাখ মেট্রিক টন, টিএসপি, এমওপি, জিপসামসহ সকল রাসায়নিক সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৬০ লাখ মেট্রিক টন।
[৭] রোববার কৃষি মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘সার বিষয়ক জাতীয় সমন্বয় ও পরামর্শক কমিটির’ সভায় এ কথা বলেন মন্ত্রী। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব, বাশার নূরু