লাইজুল ইসলাম: [২] বিমানবন্দরটির উন্নয়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ২৫৬৮ কোটি টাকার দুটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এরমধ্যে বিমান ওঠানামার জন্য রানওয়ের শক্তি বৃদ্ধি করতে ৪৫২ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ প্রায় ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
[৩] সূত্রটি আরো জানিয়েছে, দ্বিতীয় প্রকল্পের ২১১৬ কোটি টাকায় নির্মিত হবে সব সুবিধাসহ একটি পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক টার্মিনাল। টেন্ডার ও চুক্তি প্রক্রিয়া শেষে বিশ্বের অষ্টম বৃহৎ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান চীনের বেইজিং আরবান কনস্ট্রাকশন গ্রুপকে (বিইউসিজি) এ প্রকল্পের কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে। জানা গেছে, খুব শিগগির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। এ কাজ ২০২৩ সালের মধ্যেই শেষ হবে বলে জানা গেছে ।
[৪] প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ২০১৭ সালেই এ বিমানবন্দরের রানওয়ে শক্তিশালীকরণের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রকল্প হাতে নেয়া হয়। এরপর এ বছরের ১৯ এপ্রিল এ বিমানবন্দরের একটি অত্যাধুনিক টার্মিনাল ভবন, একটি কার্গো ভবন, আধুনিক এটিসি টাওয়ার, ট্যাক্সিওয়ে ও অ্যাপ্রোন এবং আধুনিক ফায়ার স্টেশন স্থাপনের জন্য ২ হাজার ১১৬ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের টেন্ডার আহ্বান করা হয়।
[৫] এ প্রকল্পের কাজ শেষ হলে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যাত্রী ধারণক্ষমতা বছরে প্রায় ৬ লাখ থেকে ২০ লাখে উন্নীত হবে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ