বিশ্বজিৎ দত্ত: [২]অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করে আমাদের ভাবমুর্তি নষ্ট করেছে।
[৩] সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সিনিয়র সচিব সচিব ড. শামসুল আলম বলেন,বিশ^ ব্যাংকের রিপোর্টে অনিয়ম প্রকাশিত হয়েছে। তারা পদ্মা সেতুর বিষয়েও ভুল রিপোর্ট দিয়েছিল। তাদের রিপোর্ট প্রকাশের আগে আরো সতর্ক থাকা উচিৎ ছিল। তবে তাদের রিপোর্ট প্রকাশিত হউক বা না হোক সহজ ব্যবসার সূচকে আমরা ক্রমাগত ভাল করছি।
[৪] বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, তারা সব সময় অন্যের স্বচ্ছতা নিয়ে কথা বলে। এখন সময় হয়েছে নিজেদের স্বচ্ছতা প্রমান করার। রিপোর্ট প্রকাশ না হলেও বাংলাদেশ তাদের ব্যবসা উন্নয়নে কাজ করে যাওয়া উচিৎ। তবে ভুল তথ্যে ক্ষতি সবারই হয়।
[৫] সিপিডির সম্মানিত ফেলো, ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, সহজ ব্যবসার সূচকে বাংলাদেশ উন্নতির জন্য ওয়ানস্ট সার্ভিস নীতিমালা করেছে। আমাদের দেখা উচিৎ সেখানে সে কতটকু উন্নতি করেছে।
[৬] প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এ বিষয়ে এখনি কোন মন্তব্য করতে চাননি।
[৭] বিশ্বব্যাংক ২০২১ সালের ইজ অব ডুয়িং বিজনেস রিপোর্ট অনিয়মের কারণে স্থগীত করেছে। তারা বলেছে ২০১৮ সাল থেকে ২০২০ সালের রিপোর্টে ৪টি দেশ তথ্য দিয়ে অনিয়ম করেছে। দেশগুলোর নাম প্রকাশ করেনি।
[৮] ২০২০ সালের ইজ অব ডুয়িং বিজনেস রিপোর্টে ১৯০দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৬৮তম। বিডার হিসাবে মার্চে দেশের বিনিয়োগ কমেছে ৩৭ শতাংশ। বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে ৫ শতাংশ।