ইসমাঈল ইমু: [২] শুক্রবার কক্সবাজারের হিমছড়িতে ভূমিধসে উদ্ধার অভিযানের বিশেষ প্রশিক্ষণ মহড়া শেষে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাজ্জাদ হুসাইন আরও বলেন, দেশের ফায়ার স্টেশনগুলো যথেষ্ট কর্মক্ষম। উঁচু ভবনে উঠার জন্য দেশের প্রতি জেলায় টিটিএল দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে ফায়ার স্টেশনগুলোর সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পাবে।
[৩] তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সার্ভে করে ফায়ার প্লান্ট তৈরি করা হয়েছে। ক্যাম্পের কোথায় কী ধরনের ইকুইপমেন্ট থাকতে হবে তা সার্বিকভাবে পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। ক্যাম্পের জন্য ডেডিকেটেড ফায়ার ইকুইপমেন্ট ইতোমধ্যে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
[৪] ভূমিধসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে উদ্ধার অভিযান চালাতে সক্ষমতা বাড়াতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের বিশেষ প্রশিক্ষণ মহড়ার আয়োজন করে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে উদ্ধার অভিযানের সফলভাবে সম্পন্ন করার নানা কৌশল অবলম্বন করেন উদ্ধারকারীরা।
[৫] চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, সিলেট ও কক্সবাজার ভূমিধসপ্রবণ এলাকা। প্রতি বছর এসব এলাকায় ভূমিধসে প্রাণহানি ও মালামালের ক্ষতি হয়। ভূমিধসের ওপর ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অনলাইনের মাধ্যমে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
সম্পাদনা: বাশার নূরু