ইসমাঈল ইমু : [২] বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভিন্ন তথ্য দিয়ে জালিয়াতি করে দুইটি এনআইডি কার্ড নিজের নামে নেন ডা. সাবরিনা। এ বিষয়ে দুদক চিঠি দেয়ার পর বিষয়টি খতিয়ে দেখা শুরু করে ইসি।
[৩] ভুয়া কোভিড রিপোর্ট তৈরির দায়ে কারাগারে রয়েছেন জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যানে ডা. সাবরিনা ও আরিফ চৌধুরী। শুরু হয়েছে বিচারিক প্রক্রিয়াও।
[৪] দুটি এনআইডি কার্ডের তথ্য একেবারেই ভিন্ন। একটিতে মায়ের নামের জায়গায় লেখা রয়েছে কিশোয়ার জেসমিন। অন্যটিতে জেসমিন হুসেইন। একটি কার্ডে তার স্বামীর নাম আর এইচ হক। অন্যটিতে আরিফুল চৌধুরী। একটিতে তার জন্মসাল ১৯৭৮ সাল। ৫ বছর কমিয়ে অন্যটিতে দেয়া হয়েছে ১৯৮৩ সাল। একটি কার্ডে পেশা ডাক্তার, অন্যটিতে সরকারি চাকরি। একটি আইডি কার্ডে তার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা মোহাম্মদপুর পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি। অন্যটিতে রয়েছে বাড্ডার প্রগতী সরণি।
[৫] ইসি সূত্র বলছে, সাবরিনা প্রথম আইডি কার্ডটি নিয়েছেন ২০১৬ সালের হালনাগাদে। আর দ্বিতীয় আইডি কার্ডটি রয়েছে নতুন ভোটার তালিকায়। তবে দুটিতে স্বাক্ষর একই। সম্পাদনা: বাশার নূরু