শরীফ শাওন: [২] চাহিদাপত্রের পরিশোধন ও পরিমার্জনের শেষ সুযোগ দিয়ে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। এসময়ের মধ্যে চাহিদা সংশোধন না হলে পরবর্তীতে কোনও আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না। চাহিদাপত্রে অনিয়ম ও অবহেলা পাওয়া গেলে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করা হবে।
[৩] বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) এর এক জরুরি নির্দেশনায় এসকল বিষয় জানানো হয়।
[৪] নির্দেশনায় বলা হয়, জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসারের মাধ্যমে চাহিদাপত্র যাচাই করা হবে। চাহিদা সংশোধন, পরিশোধন ও পরিমার্জন প্রয়োজন হলে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে দিয়ে তা সংশোধন করিয়ে নেবেন। সময়সীমার পর চাহিদাপত্রসহ কোন আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
[৪] এর আগে ২০১৮ সালের জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা না মেনে আগের নীতিমালায় শিক্ষক নিয়োগের চাহিদা দেয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। এতে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা এমপিও বঞ্চিত হন। এনটিআরসিএ’র সুপারিশের পরও অনেক প্রার্থী নিয়োগ বঞ্চিত হয়েছেন। সম্পাদনা: বাশার নূরু