শরীফ শাওন: [২] সংগঠনের মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, করোনা সংকটে ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হলেও গুপরিবহনের স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। বর্ধিত ভাড়াতে গাদাগাদি যাত্রী বহন করা হচ্ছে। সংকটকালীন সময়ে কর্মহীন ও আয় কমে যাওয়া সাধারণের যাতায়াত দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে। এতে দেশব্যাপী প্রায় প্রতি রুটের গুপরিবহনে যাত্রী-শ্রমিক বশচা(গ্যাঞ্জাম), হাতাহাতি, মারামারি চলছে।
[৩] মঙ্গলবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এসব কথা বলেন।
[৪] বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরিবহন সেক্টরে সরকার ভতুর্কি না দিয়ে মালিকদের পাতানো ফাঁদে পা দিয়ে ভাড়া বৃদ্ধি অযৌক্তিক। এতে দেশব্যাপী চলাচলরত বাস-মিনিবাসের সঙ্গে লেগুনা, হিউম্যান হলার, টেম্পু, অটোরিক্সা, প্যাডেলচালিত রিক্সা, ইজিবাইক, নসিমন-করিমন, টেক্সিক্যাবসহ সকল প্রকার যানবাহনের ভাড়া প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়।
[৫] আরও বলা হয়, এতে যাত্রীস্বার্থ যেমন চরমভাবে উপেক্ষিত হয়, তেমনি ভাড়া নৈরাজ্য ও যাত্রী হয়রানীকে আরেক দফা উসকে দেওয়া হয়। সংগঠনের পক্ষ থেকে এর তীব্র বিরোধীতা করা হলেও আমলে নেয়া হয়নি।