সমীরণ রায়: [২] স্মারকলিপিতে বলা হয়, রাষ্ট্রায়ত্ব পাটকলগুলো বন্ধের আকস্মিক সিদ্ধান্ত কেবল পাট শিল্পের জন্যই নয়। সমগ্র পাটখাতের জন্য আত্মঘাতী।
[৩] এরশাদ শাসনামলে কিছু পাটকল ব্যক্তিমালিকানায় তুলে দেওয়ার এবং বিশেষ করে খালেদা জিয়ার শাসনামলে পাটখাত সংস্কারের নামে পাট শিল্প বন্ধ করে দেয়ার বিশ্বব্যাংকের চক্রান্তের বিরোধীতা করেছিল প্রধানমন্ত্রী। তাছাড়া ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকাকালে এবং ২০০৮ সালে নির্বাচন পরবর্তী সময়ে ক্ষমতায় আসার পর বন্ধ পাটকলগুলো খুলে দেওয়া এবং পাটশিল্প বহুমুখীকরণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর সুদৃঢ় ভূমিকা ছিল।
[৪] রাষ্ট্রায়ত্ব খাতে ওই সব পাটকল রেখে আধুনিকায়ন ও পাটকে জাতীয় ঐতিহ্য হিসাবে ঘোষণাসহ ১৫ দফা দাবিতে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশার পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে।
[৫] বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা পিএস-১ এর কাছে স্মারকলিপির মূল কপি দেয়া হয়। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস এর ই-মেইলে এই স্মারকলিপি পাঠানো হয়। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :