লাইজুল ইসলাম: [২] একদিকে কোভিড সমস্যা অন্যদিকে বন্যা। এই অবস্থায় জাত ভেদে প্রতিটি চালের দাম বেড়েছে নূন্যতম ৪ টাকা। ফলে বিপাকে পড়েছে দেশের সাধারণ মানুষ।
[৩] কারওয়ান বাজারের চাল ব্যবসায়ী লোকমান হোসেন জানান, প্রতি বস্তায় নূন্যতম ১৫০ টাকা বেড়েছে। এত দাম এই সময় হওয়ার কথা না। তারপরও দাম বৃদ্ধি হয়েছে। চাল কল মালিকরাই এই অবস্থার জন্য দায়ী। সরকার যদি কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতো তাহলে এই অবস্থা হতো না।
[৪] খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ভালো চালের দাম একটু বেশি হবেই। কৃষকের ধানের মূল্য দিতে হবে। তাদের কষ্টের মূল্য না দিলে তারা কিভাবে বাঁচবে। সব মিলিয়ে চালের দাম কিছুটা বেশি বলে তিনিও স্বীকার করেন।
[৫] তিনি বলেন, আমরা বাজার মনিটরিং শুরু করেছি। যদি কেউ কারসাজি করে দাম বাড়ায় তবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
[৬] মজুমদার বলেন, আমি ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন। দাম হাতের নাগালের বাইরে চলে গেলে টেক্স কমিয়ে চাল আমদানি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব