আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশকে সহায়তা করা নিয়ে স্থাপিত হয় ইজরায়েল-ভারত সম্পর্ক। বাংলাদেশ ইজরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলেও ইজরায়েল-ভারত সম্পর্ক বেশ হৃদ্যতাপূর্ণ। আবার আরব দেশ গুলোর সঙ্গেও ভারত বেশ তাল মিলিয়ে চলে। দ্য কুইন্ট
[৩] ১৩ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র জানায়, ইসরায়েলের সঙ্গে আরব আমিরাত সম্পূর্ণ স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখবে। এরপরই ক’টনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে, এ থেকে সর্বোচ্চ লাভবান হবে কোন কোন দেশ। এ তালিকায় ভারতের নাম বারবার উচ্চারিত হচ্ছে।
[৪]ধারণা করা হচ্ছে সৌদি আরবসহ বেশ কিছু ইপসাগরীয় এবং মুসলিম দেশ আরব আমিরাতের পথ অনুসরণ করতে যাচ্ছে। এতে করে ভারতের জন্য বাণিজ্যের অবাধ সুযোগ কমে যাবে। মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমবাজার ধরে রাখতে ইচ্ছে থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে ইজরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি ভারত।
[৫] ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য শান্তি পরিকল্পার চুড়ান্ত ধাপে বলা হয়েছে বিশ্বের সব মুসলিম দেশই ইজরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে। বিনিময়ে ইসরায়েল গাজার অবরোধ তুলে নিবে। এটি বাস্তবায়িত হলে ওই অঞ্চলে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের পথ আরও সম্প্রসারিত হবে বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।