শিরোনাম
◈ বাংলাদেশে অ-রাষ্ট্রীয় সশস্ত্র গোষ্ঠীকে কাজ করতে দেওয়া হবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ ৪৮ ঘণ্টায় বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা, ভারী বর্ষণের শঙ্কা ◈ খেলতে গিয়ে নদীতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু, চলছে নিখোঁজ দুইজনের উদ্ধারকাজ ◈ শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ তুরস্কে ১,৬০০ বছরের প্রাচীন ওয়াইন তৈরির কারখানা উদ্ধার! ◈ ভারতের ৩৯% অবিবাহিত মনে করেন বিয়ে আর জীবনের মাইলফলক নয়, এটি ঐচ্ছিক ◈ বাংলাদেশে চতুর্থ গণভোটের আলোচনা: সংবিধানে কী আছে, আগের অভিজ্ঞতা কী বলছে ◈ বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ কর‌লো ওয়েস্ট ইন্ডিজ ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও কেন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ হলো না?  ◈ নূর ভাই বেঁচে আছেন, সে বেঁচে থাকা মৃত‍্যুর চেয়ে একটু ভালো: অভিনেতা আফজাল হোসেন

প্রকাশিত : ১৪ আগস্ট, ২০২০, ১০:৪০ দুপুর
আপডেট : ১৪ আগস্ট, ২০২০, ১০:৪০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আরিফ রহমান : বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট এয়াকুবু গওনের দেখা এবং সাক্ষাতের গল্প

আরিফ রহমান : ১৯৭৩ সালে কমনওয়েলথের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর সাথে নাইজেরিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এয়াকুবু গওনের দেখা। তিনি ছিলেন পাকিস্তানের পরম বন্ধু আর কমনওয়েলথে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তির প্রবল বিরোধী। বঙ্গবন্ধুকে পেয়েই তার একটু অপমান করার চেষ্টা।

গওন : আচ্ছা বলুন তো প্রধানমন্ত্রী, অবিভক্ত পাকিস্তান ছিলো একটি শক্তিশালী দেশ। কেন আপনি সেই দেশটিকে ভেঙে দিতে গেলেন।

বঙ্গবন্ধু : শুনুন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, আপনার কথাই হয়তো ঠিক। অবিভক্ত পাকিস্তান হয়তো শক্তিশালী ছিলো, তার চেয়েও বেশি শক্তিশালী হয়তো হতো অবিভক্ত ভারত। কিন্তু সেসবের চাইতেও শক্তিশালী হতো সংঘবদ্ধ এশিয়া। আর মহাশক্তিশালী হতো একজোট এই বিশ্বটি। কিন্তু মহামান্য প্রেসিডেন্ট, সব চাইলেই কী পাওয়া যায়? বঙ্গবন্ধুর এই উত্তরে নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন। বঙ্গবন্ধু তার সাদা চাদরটি গওনের হাতে দিয়ে বললেন। এই নিন বাংলাদেশের জনগণের তরফ থেকে আমার এই ক্ষুদ্র উপহার। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়