শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার সম্পন্ন করা জরুরি: ইইউ রাষ্ট্রদূত ◈ জাকসু নির্বাচনে কারসাজি, এক দলকে জিতিয়ে আনতে সব মনোযোগ ছিল: শিক্ষক নেটওয়ার্ক ◈ হ্যান্ডশেক না করায় ভারতীয়দের উপর চটলেন পা‌কিস্তা‌নের শোয়েব আখতার ◈ ১৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ◈ বড় সুখবর ছুটি নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ◈ ফরিদপুরে মহাসড়কে হঠাৎ বিক্ষোভ, যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ  ◈ নিলামে আরও ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা ◈ বাংলা‌দে‌শের দুই আয়রনম্যান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সফল ◈ ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকা জ্বালা গুট্টা এক‌টি হাসপাতা‌লে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান করলেন

প্রকাশিত : ০২ আগস্ট, ২০২০, ০৮:৩২ সকাল
আপডেট : ০২ আগস্ট, ২০২০, ০৮:৩২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ভারতে কর আদায় কমে যাওয়ায় জিএসটি আয় হ্রাস ৩ হাজার ৪৯৫ কোটি রুপি

রাশিদ রিয়াজ : [২] কোভিডের প্রভাব ও লকডাউনে ভারতে পণ্য ও সেবাখাতে জিএসটি বাবদ আয় গত কয়েক মাস ধরেই কম। জুলাই মাসে তা আরো কমেছে। জুন মাসে জিএসটি আদায় হয়েছিল ৯০,৯১৭ কোটি রুপি। জুলাইতে সেটা কমে হয়েছে ৮৭,৪২২ কোটি রুপি। তবে এপ্রিল বা মে মাসের তুলনায় বেড়েছে আয়। ওই দুই মাসে জিএসটি জমা পড়েছিল যথাক্রামে ৩২,২৯৪ ও ৬২,০০৯ কোটি রুপি। ইকোনমিক টাইমস

[৩] দেশটির অর্থমন্ত্রণালয় বলছে জুলাই মাসে মোট জিএসটি জমা পড়েছে ৮৭,৪২২ কোটি রুপি। এর মধ্যে কেন্দ্রের ভাগ (সিজিএসটি) ১৬,১৪৭ কোটি রুপি। অন্য দিকে, রাজ্যের ভাগ (এসজিএসটি) ২১,৪১৮ কোটি রুপি। আইজিএসটি ৪২,৫৯২ কোটি রুপি। এর মধ্যে পণ্য আমদানি বাবদ মিলেছে ২০,৩২৪ কোটি রুপি। এছাড়াও সেস বাবদ জুলাই মাসে কেন্দ্রের আয় ৭,২৬৫ কোটি রুপি।

[৪] গত বছরের জুলাই মাসে যে পরিমাণ জিএসটি জমা পড়েছিল এই জুলাইয়ে তার ৮৬ শতাংশ মিলেছে। ৫ কোটি রুপির কম টার্নওভার এমন ব্যবসায়ীদের ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত জিএসটি জমা করার ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে মহামারী পরিস্থিতির জন্য।

[৫] ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের জিএসটি বাবদ আয় কম হওয়ার কারণে রাজ্যগুলির প্রাপ্যও কমতে পারে। কেন্দ্রীয় অর্থসচিব অজয়ভূষণ পাণ্ডে সংসদের অর্থ বিষয়ক কমিটির বৈঠকে জানিয়েছেন, বর্তমান হারে রাজ্যগুলিকে জিএসটির ভাগ দেওয়া কেন্দ্রের পক্ষে সম্ভব নয়।

[৬] উল্লেখ্য, জিএসটি বাবদ রাজ্যগুলিকে ২০১৯-২০ আর্থিক বর্ষের সর্বশেষ কিস্তি মোট ১৩ হাজার ৮০৬ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। এর পরে জিএসটির ভাগ কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে কী হিসেবে হবে তা নিয়ে গত জুলাইতেই বৈঠকে বসার কথা ছিল জিএসটি কাউন্সিলের। কিন্তু লকডাউন পরিস্থিতিতে সেই বৈঠক এখনও পর্যন্ত হয়ে ওঠেনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়