শিরোনাম
◈ তুরস্কে ১,৬০০ বছরের প্রাচীন ওয়াইন তৈরির কারখানা উদ্ধার! ◈ ভারতের ৩৯% অবিবাহিত মনে করেন বিয়ে আর জীবনের মাইলফলক নয়, এটি ঐচ্ছিক ◈ ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের ১০ বছর মেয়াদি প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর, নতুন যুগের সূচনা ◈ বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ কর‌লো ওয়েস্ট ইন্ডিজ ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও কেন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ হলো না?  ◈ নূর ভাই বেঁচে আছেন, সে বেঁচে থাকা মৃত‍্যুর চেয়ে একটু ভালো: অভিনেতা আফজাল হোসেন ◈ দক্ষ জনশক্তি ও টেকসই উন্নয়নে সমবায় খাত গুরুত্বপূর্ণ: প্রধান উপদেষ্টা ◈ শনিবার খুলছে সেন্টমার্টিনের দ্বার, জাহাজ চালাবেন না মালিকেরা ◈ কথা সত্য, সাকিবের মতো চোর-চোট্টা, ডাকাত ক্রিকেটার ১০০ বছরেও আর আসবে না: প্রেস সচিব ◈ ঐক্য নষ্ট হলে প্রত্যাবর্তন ফ্যাসিবাদের, খেসারত দিকে রাজনীতিবিদদের  

প্রকাশিত : ০১ আগস্ট, ২০২০, ০২:৫৩ রাত
আপডেট : ০১ আগস্ট, ২০২০, ০২:৫৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সরাইলে পিতৃহারা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী পেল আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষাবৃত্তি’র লাখ টাকা

আরিফুল ইসলাম : [২] মারিয়া খাতুন শুভ্রা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োক্যামেস্ট্রি অ্যান্ড মলিকিউলার বায়োলজি বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল সদর ইউনিয়নের সাগরদীঘিপাড়ের বাসিন্দা মাকসুদুর রহমানের মেয়ে শুভ্রা। তার বাবা মাকসুদুর রহমান গত ৪ জুন ঢাকায় এক মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় মারা যান। এ অবস্থায় পরিবারের একমাত্র উপার্জনশীল ব্যক্তিটিকে হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েন পরিবারটির শোকাহত সদস্যরা। মেধাবী মারিয়া খাতুন শুভ্রা'র ভবিষ্যত স্বপ্ন বাস্তবায়নে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় তার বাবার অকাল মৃত্যু।

[৩] শুক্রবার (৩১ জুলাই) বিকেল সাড়ে পাঁচ'টার দিকে ডা: আশীষ কুমার চক্রবর্তী নিজে শুভ্রাদের বাড়িতে গিয়ে শিক্ষাবৃত্তি'র এক লাখ টাকার চেক শিক্ষার্থী মারিয়া খাতুন শুভ্রা'র হাতে তুলে দেন। এসময়ে শুভ্রা ও তার ছোট ভাই-বোনের জন্য ঢাকা থেকে আনা চকলেট, বিস্কুট ও আম তাদের হাতে তুলে দেন ডা: আশীষ কুমার চক্রবর্তী। তিনি শোকাহত পরিবারের সদস্যদের শান্তনা দেন এবং শুভ্রার বাবার অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ সহ পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান চিকিৎসক আশীষ কুমার চক্রবর্তী। চেক প্রদানকালে মৃত মাকসুদুর রহমান এর স্ত্রী, সন্তানসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

[৪] জানতে চাইলে ডা: আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, শুভ্রার বাবা মাকসুদুর রহমান ছিলেন আমার বাল্যবন্ধু। তাঁর অকাল মৃত্যুতে আমি মর্মাহত হয়েছি। কিন্তু প্রয়াত বন্ধু'র পরিবারের জন্য কিছু করতে পারছি, এটা আমার কাছে বড় সুখের। তাই আমাদের প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সেল হাসপাতালের পক্ষ থেকে তাঁর সন্তানদের শিক্ষা কার্যক্রম অবাধ রাখার জন্য সহায়তার হাত প্রসারিত করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়