আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] মোকাবেলার কৌশল বদলাতে চাপ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা
[৩] যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। ৫০ হাজার মৃত্যু হয় ৫৪ দিনে। মৃত্যুসংখ্যা ১ লাখে পৌছাতে লাগে আরও ৩৪ দিন। আর শেষ ৫০ হাজার হতে লেগেছে ৬৩ দিন। সিএনএন, ফক্স
[৪] পরিসংখ্যান বলছে, করোনাভাইরাসে বৈশ্বিক মৃত্যুর এক পঞ্চমাংশই হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। হার্ভার্ড গ্লোবাল হেলথ ইন্সটিটিউটের আশিশ ঝা সিএনএনকে বলেন, আমার মনে হয়, আমাদের দেশ আসলে ব্যাপারটা সামাল দিতে পারছে না। আমরা মৃত্যুকে নিয়ন্ত্রণে আসতে একেবারে ব্যর্থ। অবশ্য কিছুটা কমেছে। পরের দেড় লাখ ঠেকানোই হবে আমাদের মিশন। অবশ্য আমার মনে হয় না আমরা ঠেকাতে পারবো।’
[৫] বুধবার দেয়া হিসেব অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে টানা সপ্তম দিন ১ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেলেন। ২ জুনের পর প্রথমবার এমনটা হলো। ২৯টি রাজ্যে গত সপ্তাহের চেয়ে এই সপ্তাহে মৃত্যুহার ১০ শতাংশ বেশি।
[৬] অনেক রাজ্যেই হাসপাতালগুলো সক্ষমতার প্রায় চূড়ান্ত অবস্থায় চলে গেছে। এই পরিস্থিতি বিবেচনায় মহামারী মোকাবেলার পদ্ধতি বদলানোর কোনও বিকল্প নেই বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সম্পাদনা: ইকবাল খান