ডেস্ক রিপোর্ট: [২] মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, স্বাস্থবিধির নামে কোরবানীকে অত্যন্ত সীমিত আকার ও স্বল্প সংখ্যক করার ষড়যন্ত্র চলছে।
[৩] তারা বলেন, মোবাইল কোর্ট ও পুলিশ প্রশাসন নিয়োগের মাধ্যমে কোরবানীর গরু বিক্রেতা ও ক্রেতাদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করেছে ।
[৪] বক্তারা আরও বলেন, এবার করোনার অজুহাতে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ চামড়ার টাকা পেয়ে উপকৃত হতে পারতো। কিন্তু তাদের সে আশায় গুড়ে বালি ঢালছে চামড়া সিন্ডিকেট।
[৫] এতে করে গরীব, এতিম, মিসকিন, মাদরাসার হক চরমভাবে নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ওলামালীগ এসব কিছুর তীব্র নিন্দা ও গভীর প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
[৬] এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ ও ঈদের পূর্বে টাষ্কফোর্সকে শক্তিশালী ও সক্রিয় করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।
[৭] বক্তারা বলেন, করোনাভাইরাসের অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ও মাদ্রাসা বন্ধ করা, দূরত্ব রেখে নামাজে দাঁড়ানো, পাঁচজনের বেশি মুসল্লি না হওয়া, মাঠে ঈদের জামাত করতে না দেওয়া ওহাবি, জামায়াতপন্থিদের ষড়যন্ত্রমূলক ফতোয়া, যা সম্পূর্ণ কুফরি। জামাতিদের এ ষড়যন্ত্র অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।
[৮] তারা বলেন, ধর্মব্যবসায়ীদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে অবিলম্বে লকডাউন তুলে দিতে হবে। ‘করোনা ছোঁয়াচে বা মহামারী’ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এ ফতোয়া প্রত্যাহার করতে হবে।
[৯] মানববন্ধন উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের সভাপতি আখতার হুসাইন বুখারী। সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী, সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদের সভাপতি- আব্দুস সাত্তার, মাওলানা মুহম্মদ শওকত আলী শেখ ছিলিমপুরীসহ অনেকে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব