সমীরণ রায় : [২] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, ঈদুল আজহা, গণপরিবহন নিয়ে একটা সংকটের মধ্যে আছি। প্রয়োজন ছাড়া আমরা যেন ঈদযাত্রা পরিহার করি। কারণ বেঁচে থাকলে অনেক ঈদ উযাপনের সুযোগ পাবো। একদিকে করোনার সংক্রমণ, অপরদিকে বন্যা। এমন একটা পরিস্থিতিতে সড়ক, রেল, আকাশ ও নৌপথে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে। করোনার প্রকোপের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে যতটুকু সম্ভব সঠিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে নৌপথে ঈদযাত্রাটাকে সুন্দর করতে চাই।
[৩] তিনি বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যমকর্মী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়ে দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়েজিত রেখেছে। দেশের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার করছে। করোনার প্রকোপের মধ্যেও দেশের অর্থনীতি এগিয়ে চলছে। অনেকেরই এই অগ্রগতি সহ্য হচ্ছে না। তাই তারা সরকারের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার করছে। যারা দেশের এই সম্ভাবনা ও উন্নয়ন দেখে কষ্ট পান, তারাই এসব কথা বানিয়ে বলছেন। কারণ তাদের লক্ষ্যই হচ্ছে বাংলাদেশকে বিকলাঙ্গ করা।
[৪] শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রয়াত সদস্যদের স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় প্রয়াত সদস্যদের পরিবারের মধ্যে আর্থিক অনুদানের চেক তুলে দেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
[৫] সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদের সভাপতিত্বে সঞ্চালনা করেন সাংগঠনিক সম্পাদক হাবীবুর রহমান। এতে আরও বক্তব্য রাখেন সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন নোমানি, কবির আহমেদ খান, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদাত হোসেন সোহাগ। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব