মো. রাইসুল ইসলাম: [২] সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে প্রতিদিনই বর্ষার পানিতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এতে মানুষের ও প্রকৃতির উপর নির্ভরশীল নানা প্রজাতির পাখিও পড়েছে খাদ্য সংকটে। খাদ্যের সন্ধানে গৃহস্থ-বাড়ি ও উপজেলার চাতাল গুলোতে ভিড় জমাচ্ছে পাখিগুলো। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু স্বার্থন্বেষী মানুষ, মরণ ফাঁদ পেতে নির্বিঘ্নে পাখি শিকার করছেন।
[৩] প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে পাহাড়ি কবুতর ও দেশীয় ঘুঘু পাখি চাতাল গুলো'তে খাদ্য খেতে আসলে। সরকারি আইনের তোয়াক্কা না করে চাতাল শ্রমিক ও কিছু যুবকেরা মিলে প্রতিদিন প্রায় এক দু'শো পাখি শিকার করেন। এতে উপজেলার চাতাল মালিকদের নীরব ভূমিকার কারণে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে পাখি শিকারীরা।
[৪] উপজেলার সচেতন জনগণ মনে করছেন, এভাবে পাখি শিকার চলতে থাকলে এক সময় হারিয়ে যাবে পাখিগুলো। আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী পাখি শিকার অনেক বড় অপরাধ। তাই উপজেলার প্রসাশনকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে দ্রুত ব্যবস্তা গ্রহণ করবেন আশা করি।
[৫] এ বিষয়ে কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা এ বিষয়টা দেখছি দ্রুত এর ব্যবস্থা গ্রহণ করব। সম্পাদনা : সাদেক আলী