লাইজুল ইসলাম : [২] কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে গেলো ঈদ উল ফিতরে কোনো ব্যবসাই করতে পারেনি কাপড়-প্রসাধনী ও বিপনী বিতানগুলো। কোভিডের কারনে মানুষ ঘর থেকেই বের হয়নি। এক দিকে মৃত্যু অন্যদিকে কোভিডের ভয়াবহতায় এবারের ঈদ উল ফিতর কেটেছে দেশেবাসীর। রাজধানীতে রোগের প্রাদুর্ভাব ছিলো বেশি তাই ভয়েই বাইরে যায়নি নগরবাসী।
[৩] এখনো কোভিড পরিস্থিতি থেকে উতরে যাইনি আমরা। কিন্তু তারপরও জীবনকে বাঁচিয়ে রাখতে সব ধরনের নিরাপত্তা মেনেই ঘর থেকে বের হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এবার যেহেতু কোরবানির ঈদ তাই মানুষ পশুর হাটেও যাবে। কাপড় ব্যবসায়ী সালাম জানান, কোরবানির হাটে যেতে পারলে এবার মানুষ কাপড় কিনতেও আসবেন।
[৪] রাজধানীর একটি বড় শপিং মলের দোকানি আবু হানিফ জানান, কিছুদিন ধরে খুলেছি দোকন। ১৮ জুলাইয়ের পর থেকে ক্রেতাদের কিছুটা আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিক্রিও বেড়েছে। তবে যে পরিমান বেচা বিক্রি দরকার সেই পরিমান বিক্রি হচ্ছে না। ২০১৯ সালের ঈদের মত তো এবার বিক্রি হবে না তা আমরাও জানি। কিন্তু দোকানের ভাড়া, কর্মচারি বেতনতো দিতে হবে। সেই বেচা-বিক্রিও এখনো শুরু হয়নি।
[৫] মৌচাক মার্কেটের দোকানী সুমন বলেন, বেচা-বিক্রি আগামী ৭ দিন হয়তো হয়তে পারে। আমরা ক্রেতাদের অপেক্ষায় আছি। ছাড় দিয়েও ক্রেতাদের মার্কেটে আনা যাচ্ছে না। তাছাড়া আর্থিক সমস্যায় আছে অনেক মানুষ। তারাতো মার্কেটে আসা বন্ধ করে দিয়েছে।