লিহান লিমা: [২] নতুন চুক্তি অনুযায়ী ব্রিটিশ সরকার বায়োএনটেক এবং ফাইজার থেকে ৩ কোটি ডোজ এবং ভালনেভার থেকে ৬ কোটি ডোজ সংগ্রহ করবে। এরমধ্যে বায়োএনটেকের ভ্যাকসিন নিরাপদ প্রমাণিত হলে আরও ৪ কোটি ডোজ সংগ্রহ করতে নীতিগত সমঝোতা হয়েছে। তৃতীয় চুক্তি হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাস্ট্রাজেনেকার সঙ্গে। চুক্তির আওতায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার থেকে ১০ কোটি ডোজ নেবে ব্রিটিশ সরকার। স্কাই নিউজ
[৩] ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেক ও ফাইজারের পাশাপাশি ফার্ম ভালেনভারের সমন্বিত চেষ্টায় এই ভ্যাকসিন আবিষ্কার, উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণের কাজ চলছে। যদিও উভয় কোম্পানির ভ্যাকসিনই মানবদেহে দ্বিতীয় পর্যায়ের পরীক্ষায় রয়েছে। এবং এই টিকাগুলো কাজ করবে কি না তা এখনো অনিশ্চিত। তবে তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা চালিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন।
[৪] যুক্তরাজ্য সরকারের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কেট বিংহাম বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো টিকা আনার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। তবে আমি বেশি আশাবাদী হচ্ছি না।’ গবেষকরা বলছেন, চলতি বছরের শেষের দিকে হয়তো করোনার টিকা বাজারে আসবে। বিবিসি। সম্পাদনা: ইকবাল খান