মঞ্জুরুল হক: সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে। কারণ তারা এই দুষিত অধঃপতিত সমাজেরই বাইপ্রডাক্ট, অনেকগুলো বছর তো হলো, এবার একটু পেশাদার হোন মাননীয়রা। এখন তো ‘গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা’ নামে ডিপার্টমেন্টও আছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই যে আপনারা বলেন- ‘তিনি বিশিষ্ট শিল্পপতি ছিলেন। তিনি অত হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করেছেন। তিনি জাতীয় অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রেখেছেন’। এবার পয়সার উল্টো পিঠ দেখুন- ‘তিনি বিশিষ্ট ফাঁকিবাজ ছিলেন (যথাযথ কর পরিশোধ করলে এক জীবনে ১টি শিল্প কারখানা থেকে ৪০টি করা যায় না)। তিনি অত হাজার মানুষকে বঞ্চিত করে নামমাত্র দামে তাদের শ্রম শোষণ করেছেন এবং তিনি জাতীয় অর্থনীতিকে ফাঁকি দিয়েছেন, যা সমন্বয় করা হয়েছে সাধারণ জনগণের ঘাড় মটকে’। কালো টাকার মালিকদের প্রতিষ্ঠানে রুটি-রুজি হলেই তাদের এইসব অপকর্মকে ‘সুমহান’ আখ্যা দিতে হবে? গ্রোণআপ ম্যান। এসব মার্কসবাদের তত্ত্বটত্ত্ব না। সিম্পল মার্কেট ইকোনোমির আলাপ-সালাপ। ফেসবুক থেকে