শিরোনাম
◈ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ইঙ্গিত: রেকর্ডসংখ্যক কোটিপতি ব্যাংক হিসাব ◈ কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানালো বাংলাদেশ ◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের

প্রকাশিত : ১৫ জুলাই, ২০২০, ০৩:০০ রাত
আপডেট : ১৫ জুলাই, ২০২০, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বল নিয়ন্ত্রণেই বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন বাংলাদেশের পেসাররা

স্পোর্টস ডেস্ক : [২] ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ইংল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে আবারও মাঠে ফিরেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। করোনা মহামারীর পর বিশ্ব ক্রিকেটের অনেক কিছুই বদলে গেছে। ক্রিকেটারদের শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বলে লালার ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।

[৩] বাংলাদেশের পেসাররা মনে করেন করোনা পরবর্তী সময়ে বলের গতি প্রকৃতি নিয়ন্ত্রণই সবচেয়ে কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। ইংল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট লড়াই দেখে এমনটাই ধারণা করছেন তারা। কারণ এই সিরিজের শুরু থেকেই বলে লালার ব্যবহার নিষিদ্ধ। ইংলিশ পেসার জোফরা আর্চারকে নিজের ঘাম দিয়ে বল চকচকে করতে দেখা গেছে।

[৪] আগামী কিছুদিন থেকে এটাই ক্রিকেটের নিয়মিত চিত্র হয়ে দাঁড়াবে। ইংল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসাররা কিভাবে এই পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেন সেটা দেখার জন্যই বাংলাদেশের বেশিরভাগ পেসারের নজর ছিল সাউদাম্পটনে। টাইগার পেসার এবাদত হোসেনের চোখ ছিল ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসনের দিকে। তিনি কিভাবে সুইং করেন সেটাই দেখতে চেয়েছিলেন তিনি।

[৫] সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এবাদত বলেছেন, আমি মনে করে সামনের দিনগুলোতে বলের গতি প্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠবে। কারণ লালার ব্যবহার ছাড়া বল খুব বেশি চকচকে করা যাবে না। আমি দেখতে চেয়েছিলাম অ্যান্ডারসন কিভাবে সুইং করেন বলকে। আমি দেখেছি দুই দলই ঘাম দিয়ে বল উজ্জ্বল করার চেষ্টা করছিলো।

[৬] এই ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের পথ তৈরি করতে প্রধান ভূমিকা রাখেন পেসার শ্যানন গাব্রিয়েল। গতির ঝড় তুলে ১০ উইকেট নিয়ে হয়েছেন ম্যাচসেরা। এই ক্যারিবীয় পেসারের বোলিংয়ের প্রশংসা করে এবাদত বলেন, গ্যাব্রিয়েল তার গতি আর একাগ্রতায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। যেটা আমি আমার স্বল্প জ্ঞানের মধ্য দিয়ে বুঝতে পেরেছি।

[৭] এবাদতের সুরেই কথা বলেছেন বাংলাদেশের আরেক পেসার শফিউল ইসলাম। তিনি বলেছেন, আমি বোলিং দেখেছি। আমার কাছে খুব বেশি পরিবর্তন চোখে পড়েনি। রুবেল হোসেনের ভাষ্য, মাঠে ফিরলেই তারা বুঝতে পারবেন, কোনটা কাজে লাগবে। তিনি বলেন, আমরা যখন নিজেরা খেলবো, তখন বোলারদের পক্ষে সুবিধা বা অসুবিধা কিনা সে সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা পাবো। মূলত দক্ষতা সবকিছুর ঊর্ধ্বে। - ক্রিকফ্রেঞ্জি

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়